গুগলকে নিয়ে মজা করুন


আমরা সবাই জানি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থাৎ জায়ান্ট সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত গুগল মামা। চলুন আজকে আমাদের সেই সুপরিচিত গুগল মামাকে নিয়ে একটু মজা করা যাক। নিচে কিছু লিংক দিলাম আপনাদের জন্য। ঐ লিংক গুলো অনুসরণ করে চলে যান। আর খেলা করুন গুগল মামার কোলে- (মজিলা ফায়ারফক্সে পরিক্ষীত।)

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

গোপনে কপি করে নিন পেনড্রাইভের সব তথ্য

আজ আপনাদের সাথে একটি মজার হ্যাকিং সফটওয়্যার শেয়ার করব। মনে করুন আপনার বন্ধুর পেনড্রাইভে এমন একটি ফাইল আছে যা সে আপনাকে দিতে চাচ্ছে না।  তখন আপনি এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনার বন্ধুর অগোচরে পেনড্রাইভের সকল তথ্য কপি করে নিতে পারেন। এজন্য সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন এবং ক্র্যাক করে নিন (ক্র্যাকটি সাথে দেওয়া আছে) । এবার প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সেট করে দিন। এরপর দেখুন কেমন মজা হয়।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জঙ্গল হলো সুন্দরবন। আসুন এ সম্পর্কে জানি

উপরের শিরোনামটি দেখে নিশ্চই বিশ্বাস হচ্ছে না। তাহলে আসুন জেনে নেই জিম করবেটের বর্ণনা থেকে।।
জিম করবেটকে অনেকেই চিনেন।। উপমহাদেশে মানুষখেকো বাঘ আর চিতা মেরে মানুষের অনেক উপকার করেছিলেন তিনি।। সুন্দরবন নিয়ে তার একটি লেখা দিচ্ছি নিচে।। সেটা পড়লেই বুঝতে পারবেন কতটা ভয়ঙ্কর আমাদের এই সুন্দরবন।।
লেখাটি বাংলা অনুবাদ করা।।
"পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর জঙ্গল সুন্দরবন। আফ্রিকা কেন, পৃথিবীর কোথাও কোন বন্যজন্তু আপনাকে গায়ে পড়ে আক্রমণ করতে আসবে না- যদি না আপনি কোন কারন ঘটান। এর একটা কারণ আছে; সব জীব-জানোয়ারের মধ্যে আল্লাহ মানুষ সম্বন্ধে একটা ভয় দিয়ে দিয়েছেন। বললাম ভয়, এটা ঠিক ভয়ও নয়- একটা অদ্ভুত মনোভাব মানুষ সম্বন্ধে- তাকে এড়িয়ে চলার, হঠাৎ সামনা সামনি পড়ে গেলে পালিয়ে যাবার। একটা মানুষ খুব চেঁচামেচি করে একপাল হাতিকে তাড়িয়ে দিতে পারে, এবং দেয়ও। এই ভয় বা যাই বলুন একে, এ যদি না থাকত, তবে আফ্রিকার গভীর ভেতরে, আপনাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য বন্য এলাকায় মানুষ বাস করতে পারত না।
তাই শিকারী যখন শিকারে যান তখন যতক্ষণ না তিনি কোন শিকারকে আঘাত করছেন ততক্ষণ তার কোন ভয়ের কারণ নেই। এই হল সাধারণ নিয়ম। এর ব্যতিক্রম হল সেই বনে- যেখানে মানুষখেকো বাঘ বা সিংহ আছে। ব্যাস। সব উলট পালট হয়ে গেল। সে বনে আর আপনি শুধু শিকারী আর জন্তুটি শুধু শিকার নয়। সেখানে বাঘ বা সিংহও শিকারী, আপনিও শিকার, আর খাদ্য। আপনি চেষ্টা করছেন তাকে শিকার করার জন্য, আর সে চেষ্টা করছে আপনাকে শিকার করার জন্য। এখন যখন জানা আছে যে যাকে আপনি শিকার করার চেষ্টা করছেন সে আপনার চেয়ে অনেক ভাল শিকারী এবং তার শক্তি, চোখ, কান আর জঙ্গলকে ব্যবহার করার ক্ষমতা অর্থাৎ Jungle-craft ইত্যাদির সঙ্গে আপনার চোখ, কান ইত্যাদির কোন তুলনাই হয় না- তখন তফাৎটা লোমহর্ষক।
এই লোমহর্ষক তফাৎটার জন্য সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক শিকারভূমি। অবশ্য আরও কারণ আছে- তবে এটাই প্রধান। ফরেস্ট বিভাগের আন্দাজমতে, সুন্দরবনের যে অংশটা বাংলাদেশের ভাগে পড়েছে, শুধু তাতেই শ' পাঁচেক বাঘ আছে। সবগুলো বাঘই বেঙ্গল টাইগার, আর সবগুলোই মানুষখেকো। অবশ্য সুন্দরবনের প্রত্যেকটা বাঘই যে মানুষ খেয়েছে তা নয়- অনেক বাঘ আছে যেগুলো এখনও মানুষ খায়নি। কিন্তু তার কারন এই নয় যে সেগুলো মানুষখেকো নয়- কারণ হল, সেগুলো এখনও সুযোগ পায়নি। সুযোগ পেলে আর দেরী করবে না অর্থাৎ Potential man-eater.
মনে করুন তো, একজন শিকারী আফ্রিকার জঙ্গলে আর একজন শিকারী সুন্দরবনে পথ হারিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দুজনের কাছেই রাইফেল আর যথেষ্ট গুলী আছে। যিনি আফ্রিকাতে হারিয়ে গেছেন তার দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবার খুব বেশী কারণ নেই। তিনি বিরক্ত না করলে কোন বন্যজন্তু তাকে আক্রমণ করবে না, ক্ষিদে পেলে তিনি হরিণ মেরে, আর পিপাসা পেলে নদীর খালের ঝর্ণার বা নিদেনপক্ষে ডোবার পানি খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে পারবেন। রাত্রে গাছে উঠে বা নিচে আগুন জ্বেলে ঘুম দিলে কেউ বিরক্ত করবে না। তারপর একদিক পানে চলতে চলতে আজ হোক কাল হোক কোন না কোন লোকালয়ে বা অন্ততঃ কোন নিগ্রো গ্রামে পৌঁছুতে পারবেন।
আর যিনি সুন্দরবনে হারিয়েছেন, তিনি যে মহূর্তে কোন বাঘের চোখে পড়বেন সেই মুহূর্ত থেকে বাঘ তার পেছনে লেগে যাবে পাকড়াও করার জন্য, আর তিনি যদি নিজেও বাঘের মতই শিকারী না হন, এবং তা হওয়ার সম্ভাবনা নেহায়েতই কম, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তার সব দুশ্চিন্তার অবসান ঘটবে। এক মহূর্তের অসাবধানতাই যথেষ্ট। ক্ষিদে পেলে হরিণ মারতে পারেন অবশ্য কিন্তু পানি পাবেন না কোথাও। সব পানি লোনা। দিনে দুবার সমুদ্রের জোয়ার এসে সমস্ত বনটা ডুবিয়ে দেয়, কাজেই মাটিতে থাকা চলবে না। গাছগুলোর অধিকাংশই নানা রকম সাপে ভর্তি। আর এক দিক পানে চলার প্রশ্নই ওঠে না এই জন্য, যে সমস্ত বনভূমিটা ছোটবড় নদী, আর খাল দিয়ে জালের মত করে ছাওয়া। সাঁতরে খাল নদী পার হবেন সে আশাও দুরাশা, বড় বড় কুমীর (জিম করবেটের ভাষায়, তখন সুন্দরবনের নদীতে এমনকি হাঙরও ছিল) ভর্তি। কোথায় পৌঁছুবেন সে প্রশ্নও অবান্তর কারন, সুন্দরবনের বন এলাকায় কোন মানুষের বাস নেই। বিপদে পড়লে কেউ যদি ইচ্ছা করেন দৌঁড়াবেন এমনকি তার পর্যন্ত উপায় নেই, অসংখ্য শুলায় বন ভর্তি। দেখে দেখে সাবধানে পা ফেলতে হয়। নাহলে পা চিরে ঢুঁকে যাবে ধারালো শলা!
এই জন্য বলছিলাম সুন্দরবনের সাথে পৃথিবীর কোন বনের তুলনা হয় না। সুন্দরবনে হারিয়ে যাওয়া মানুষ যদি চব্বিশ ঘণ্টাও কোন রকম প্রাণ বাঁচাতে পারে তবে আমি অবাক হব। সুন্দরবন সত্যি পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বন।"

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

সাইবার ক্যাফেতে কম্পিউটার ব্যবহারে সাবধান হউন

আজ আপনাদের সাথে একটি সতর্কতামূলক পোস্ট শেয়ার করছি। আমরা অনেকেই সাইবার ক্যাফেতে ইন্টারনেট বা কম্পিউটার ইউজ করি। যেখানে আমরা আমাদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ একাউন্ট এর তথ্য ইনপুট করে থাকি। কিন্তু অনেক অসাধু সাইবার ক্যাফে ব্যবসায়ী আমাদের অজান্তে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি খুবই সুচতুরভাবে চুরি করছে। যা বোঝা মোটেই কঠিন কিছু নয়। সামান্য সচেতনতাই পারে আমাদের এ বিপদ হতে মুক্ত করতে। বর্তমানে অনেক অসাধু সাইবার ক্যাফে ব্যবসায়ীরা তাদের পিসির পিছনে কীবোর্ড সংযোগের সাথে কনভার্টার সদৃশ দেখতে একটি ডিভাইস ইউজ করে (উপরের চিত্রের ন্যায়)। যা মূলত একটি হার্ডওয়্যার কী-লগার। তাই যদি সাইবার ক্যাফের কোন পিসির পিছনে এই জাতীয় কোন ডিভাইস দেখতে পান তাহলে সেই পিসিটি ব্যবহার না করার উপদেশ দেয়া যাচ্ছে। সবশেষে সাইবার ক্যাফেতে পিসি ব্যবহার করার জন্য কিছু টিপস্‌ দিচ্ছি-
(১) সাইবার ক্যাফেতে অযথা কোন মেমোরী ডিভাইস যেমন- মেমোরী কার্ড, পেন ড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ড ড্রাইভ ইত্যাদি প্রবেশ করাবেন না।
(২) গুরুত্বপূর্ণ বা খুব সিক্রেট বিভিন্ন তথ্য যেমন একাউন্ট নেম, নম্বর, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সাইবার ক্যাফেতে ব্যবহার না করাই উত্তম।
(৩) প্রয়োজনে একাধিক ইমেল এড্রেস ব্যবহার করুন।
(৪) ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করতে চাইলে তা ইগনর করুন বা বাতিল করে দিন।
(৫) পার্সওয়ার্ড টাইপ করার আগে ভেবে নিন আপনি যে পেজে পাসওয়ার্ড টাইপ করছেন তা ফেক বা ভুয়া কিনা।
(৬) মেইল খোলার সময় কোন এটাচমেন্ট থাকলে তা পরীক্ষা করে ব্যবহার করুন।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

জানতে চান আপনি পৃথিবীর কততম মানুষ?

কেমন হয় যদি আপনি জানতে পারেন যে আপনি পৃথিবীর কততম মানুষ। বিবিসি কর্তৃপক্ষ তাদের সফটওয়্যার মাধ্যমে এটা দাবী করেছে যে তারা যে কোন মানুষের পৃথিবীতে জন্মের সংখ্যাক্রম বলে দিতে পারবে। তাই আর অপেক্ষা কেন? জেনে নিন আপনি পৃথিবীর কততম মনুষ্য সদস্য। তাই এক্ষুণি চলে যান নিচের ঠিকানায়। ওখানে আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে দিন। তাহলেই আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS