হাতের স্পর্শেই ক্র্যাশ করুন আপনার বন্ধুর উইন্ডোজ এক্সপি

আপনি একটি ট্রিক্স খাটিয়ে আপনার বন্ধুর উইন্ডোজ এক্সপিকে হাতের স্পর্শেই ক্র্যাশ করে দিতে পারবেন। তবে উইন্ডোজটি চিরতরে ক্র্যাশ হবে না। তাই ভয় নেই। তাই এখুনি ট্রিক্সটি খাটান আর চমকে দিন আপনার বন্ধুকে, যে আপনি চাইলেই যে কোন কম্পিউটার ক্র্যাশ করতে পারেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-১। এজন্য Win+R কীদ্বয় চেপে Regedit লিখে এন্টার চাপুন।
২। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE >> SYSTEM >> CurrentControlSet >> Services >> i8042prt >> Parameters ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
৩। এবার ডান পাশের খালি অংশে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে New হতে Dword Value সিলেক্ট করে CrashOnCtrlScroll নাম দিন।
৪। এবার CrashOnCtrlScroll নামের Dword Value ভ্যালুটির উপর ডাবল ক্লিক করে Value Data বক্সে  0 এর জায়গায় 1 দিয়ে ওকে করে বের হয়ে আসুন।
৫। এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন।
এবার কম্পিউটারটি অন হলে কীবোর্ড হতে Ctrl কী চেপে ধরে Scroll Lock বাটন দুই বার চাপলেই দেখবেন এক্সপি ক্র্যাশ করেছে।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

সহজেই ব্লক করে রাখুন যে কোন ওয়েবসাইটকে

আপনি চাইলেই আপনার কম্পিউটারে যে কোন ওয়েবসাইটকে ব্লক করে রাখতে পারেন। বিশেষ করে অভিভাবকরা অনেক সময় বিভিন্ন সাইটের অপব্যবহার বন্ধ করতে চায়। তখন এই অপশনটি কাজে আসতে পারে। আবার কোন অফিসে নির্দিষ্ট কোন সাইটকে ব্লক করে রাখার দরকার হতে পারে। বা আপনি চাচ্ছেন যে একটি নিদিষ্ট ওয়েব সাইট আপনার কম্পিউটারে কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। এই অবস্থায় আপনি নিচের অপশনটি ব্যবহার করে সহজেই যে কোন ওয়েবসাইটকে ব্লক করে রাখতে পারবেন-১। এজন্য প্রথমে মাই কম্পিউটার ওপেন করে উইন্ডোজ নামক ফোল্ডারে প্রবেশ করি। এবার System32 নামক ফোল্ডারে প্র্রবেশ করি। এবার Driver এবং etc নামক ফোল্ডারে প্রবেশ করি। এখানে hosts, network ও protocol নামে তিনটি ফাইল পাওয়া যাবে।
২। এবার hosts নামক ফাইলটি Notepad এর মাধ্যমে ওপেন করুন। এবার ডকুমেন্টটির শেষে চলে যান এবং 127.0.0.1 নম্বরটি লিখুন।
৩। এবার নম্বরটির পাশে একটি স্পেস দিয়ে আপনি যে সাইটটি ব্লক করতে চান সেটি লিখে দিন। (এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটির নামের সাথে http:// বা www কথাগুলো উল্লেখ না করাই ভালো হবে।)
৪। এবার ডকুমেন্টটি সেভ করে বন্ধ করুন এবং কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন।
এখন দেখুন আপনার উল্লিখিত ওয়েব সাইটে আপনি নিজেই প্রবেশ করতে পারছেন না।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

ডাউনলোড করুন মজার একটি স্ক্রীণসেভার

অনেকেই নিজের কম্পিউটারে নিত্য নতুন স্ক্রীণসেভার ও ওয়ালপেপার ব্যবহার করতে পছন্দ করে। তাই আজ আপনাদের উপহার দেব এমনি একটি মজার স্ক্রীণসেভার। স্ক্রীণসেভারটি আপনার কম্পিউটারে বর্ষাকালের এফেক্ট তৈরি করবে। বৃষ্টির ফোটা ও বিদ্যুৎ চমকানোর অসাধারণ এফেক্ট রয়েছে স্ক্রীণসেভারটিতে। তাই এখুনি ডাউনলোড করে ফেলুন স্ক্রীণসেভারটি। ক্র্যাক সাথে দেয়া আছে।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

এবার টি-শার্টেই রিচার্জ করতে পারবেন আপনার মোবাইল ফোনটিকে

আশ্চর্য হলেও সত্যি। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন একটি টিশার্ট তৈরি করেছেন যেটি উচ্চমাত্রার শব্দ শোষণ করতে পারে ও তার মাধ্যমে মোবাইল ফোনের ব্যাটারী রিচার্জ করতে পারে। টিশার্ট টি এমন একটি ডিভাইস হিসেবে কাজ করবে যেটি উচ্চ মাত্রার শব্দ তরঙ্গকে বৈদ্যুতিক তরঙ্গে রুপান্তর করতে পারে। এজন্য শব্দ যত বেশি হবে ব্যাটারী তত তাড়াতাড়ি চার্জ হবে। এমন অদ্ভুত টিশার্টটি তৈরি করেছেন টেলিকম জায়ান্ট অরেঞ্জ-এর বিজ্ঞানীরা। তাদের বিজ্ঞানীদের মতে যেখানে যত জোরে শব্দ হবে (যেমন কোন ব্যন্ড পার্টি, কনসার্ট ইত্যাদি) সেখানে শুধুমাত্র চার্জ এর প্লাগটি মোবাইলে লাগিয়ে নিলেই হবে। টিশার্টটি তৈরিতে বিজ্ঞানীরা ৪ সাইজের পিকোইলেকট্রিক ফিল্ম ব্যবহার করেছেন। যা শব্দ তরঙ্গকে শোষণ করতে পারে।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

জেনে নিন বাংলাদেশের তৈরি দোয়েল নোটবুক কম্পিউটারটির কনফিগারেশন

বাংলাদেশে তৈরি দোয়েল নামের ল্যাপটপ/নোটবুকটির বাজারজাত করণ বর্তমান মাস হতে শুরু হবে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জানিয়েছেন। দোয়েল নোটবুকটির নূন্যতম বাজার দাম হতে পারে ১২,০০০ টাকা হতে ১৪,০০০ টাকার মধ্যে। নোটবুকটির মাদারবোর্ড সহ ৬০ শতাংশ যন্ত্রাংশ বাংলাদেশে তৈরি হবে। পরীক্ষামূলকভাবে শুধুমাত্র ২০০ নোটবুক উৎপাদন করা হবে। ১৮০ কোটি টাকার এই প্রকল্পে টেশিসের (টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড) গাজীপুর কারখানায় প্রতি মাসে প্রায় ১০ হাজার দোয়েল নোটবুক উৎপাদন করা যাবে। তো আসুন এক নজর দেখে নিই কি কি থাকছে বাংলাদেশের তৈরি এই দোয়েল নোটবুকটিতে -
১। মনিটর - ১০.১ ইঞ্চি।
২। প্রসেসর - ইন্টেল আ্যাটম N455 (১.৬৬ গিগার্হাজ)।
৩। রেম - ১ গিগাবাইট (DDR3)।
৪। হার্ড ডিস্ক - ২৫০ গিগাবাইট।
৫। অন্যান্য - ১.৩ মেগাপিক্সেল ওয়েবক্যাম + ২টি ইউএসবি পোর্ট + ওয়াইফাই + থ্রিসেল ব্যাটারী + দুই ঘন্টা ব্যাটারী ব্যকআপ + কার্ড রিডার ইত্যাদি।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

পরিচিত হন পৃথিবীর প্রথম ডুয়েল কোর মোবাইল/স্মার্ট ফোনের সাথে

আধুনিক পার্সনাল কম্পিউটারের পাশাপাশি বর্তমান কালের স্মার্ট মোবাইল ফোনগুলোতেও প্রসেসর ব্যবহার হচ্ছে। যার সূত্র ধরে স্মার্ট ফোন প্রসেসরও পা দিল ডুয়েল কোরের রাজ্যে। বিশ্বখ্যাত ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা এলজি সর্বপ্রথম এই ডুয়েল কোর স্মার্টফোন বাজারে নিয়ে এসেছে। এই স্মার্ট মোবাইল ফোনটির নাম LG Optimus 2X। এলজি দাবী করছে যে এটিই বর্তমান কালের সবচেয়ে দ্রুততম স্মার্টফোন। চলুন এক ঝলক দেখে নিই কি কি বৈশিষ্ট্য থাকছে এই স্মার্টফোনটিতে-
১। নেটওয়ার্ক ও ওজন - টুজি + থ্রিজি,  ১৩৯ গ্রাম।
২। ডিসপ্লে - IPS LCD capacitive টাচস্ক্রিন, ৪(চার) ইঞ্চি।
৩। রেজুলেশন - ৪৮০X৮০০।
৪। মেমোরী - ৮ জিবি + ৫১২ রেম, ৩২ জিবি এক্সপান্ডেবল।
৫। কমিউনিকেশন - এজ্‌ + জিপিআরএস + থ্রিজি + ডব্লিউ ল্যান + ব্লুটুথ + ইউএসবি।
৬। ক্যামেরা - ৮ মেগাপিক্সেল (অটোফোকাস + এলইডি ফ্লাশ) + সেকেন্ডারী - ১.৩ মেগাপিক্সেল ।
৭। অপারেটিং সিস্টেম - এনড্রয়েড v2.2 (Froyo)।
৮। প্রসেসর - Dual-core 1GHz ARM Cortex-A9 proccessor।
৯। অন্যান্য - এফএম রেডিও + পুশ মেইল + ইন্টারনেট ম্যাসেঞ্জার + জিপিএস + জাভা সাপোর্ট ইত্যাদি।
স্মার্টফোনটির দাম নির্ধারন হয়েছে ৩৫০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় সাইত্রিশ হাজার চুয়াত্তর টাকার মতো (তবে ভ্যাটসহ দাম আরো বেশি হতে পারে)।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

ফেইসবুক অবমুক্ত করল ভিডিও চ্যাটিং সুবিধা

ফেইসবুক অনেকদিন ধরেই ব্যবহারকারীদেরকে ভিডিও কলিং এর লোভ দেখিয়ে আসছিল। সম্প্রতি গুগল তার সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট গুগল প্লাসে এই ভিডিও কলিং সুবিধা যোগ করেছে। তাই হয়ত প্রতিযোগীতার কথা মাথায় রেখেই ফেইসবুক ভিডিও কলিং সুবিধা অবমুক্ত করে দিল। তবে ফেইসবুক এই সুবিধাটি সরাসরি ইন্টিগ্রেড না করে আলাদা স্কাইপি প্লাগইন ব্যবহার করছে। ভবিষ্যতে হয়ত সুবিধাটি ফেইসবুক ইন্টিগ্রেড করবে। তাই ফেইসবুকে ভিডিও কলিং/চ্যাটিং সুবিধা উপভোগ করার জন্য আপনাকে প্রথমে ফেইসবুক ভিডিও প্লাগিনটি এই লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড হবার পর FacebookVideoCallSetup নামক ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করলেই প্লাগিনটি অনলাইনে ইন্সটল হতে শুরু করবে। এবার http://www.facebook.com/videocalling লিংকে গিয়ে Get Started বাটনে ক্লিক করলে আপনার কোন কোন বন্ধুরা এই ভিডিও কলিং সেবাটি ব্যবহার করছে তা জানতে পারবেন। এবার ডান পাশের লিস্ট হতে চ্যাট এ থাকা বন্ধুর উপর ক্লিক করে চ্যাট করার সময় চ্যাট উইন্ডোতে কোণায় ভিডিও কলিং আইকন দেখতে পারবেন, যেখানে ক্লিক করার মাধ্যমে বন্ধুর সাথে শুরু করতে পারবেন ভিডিও কলিং।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

হ্যাকিং শিখুন বাংলায়

হ্যাকিং অনেকের কাছেই একটি রোমাঞ্চকর বিষয়। কেনা চায় হ্যাকিং শিখে কাজে লাগাতে। অনেকেই মনে করেন হ্যাকিং একটি খারাপ কাজ। কিন্তু তারা মূল বিষয়টি ভাবে না। প্রতিটি জিনিসেরই একটি ভাল ও একটি খারাপ দিক আছে। যেমন ডাইনামাইট তৈরি হয়েছিল বড় বড় পাহাড় ভেঙে সমান করার জন্য কিন্তু তার অন্য রকম ব্যবহার আমরা নিত্যদিন দেখতে পাই। কার্যত হ্যাকিং কোন খারাপ কাজ নয়। কোন সফটওয়্যার বা ওয়েব সাইট হ্যাক হলে ঐ সফটওয়্যার বা ওয়েব সাইটের মালিক ঐ সফটওয়্যার বা ওয়েব সাইটের দূর্বলতা সম্পর্কে জানতে পারে ও পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। এ জন্য বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল কম্পানীগুলোতে ইথিক্যাল হ্যাকারদের প্রচুর পোস্ট রয়েছে। যাই হোক হ্যাকিং একটি মেধা ও বুদ্ধিমত্তার কাজ। সবার কম বেশি হ্যাকিং জানা উচিত। কারণ হ্যাকিং সম্পর্কে না জানলে নিজেকেই হ্যাকিং এর শিকার হতে হয়। তাই আজ আপনাদের উপহার দেব হ্যাকিং সম্পর্কিত একটি ই-বুক। তাও আবার বাংলায়। তাই এখনি ডাউনলোড করে নিন এই ইবুকটি আর হ্যাকিং শিখতে বসে যান।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ করুন আরো দ্রুত

সাধারণত উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ হতে গড়ে ২৫-৩০ সেকেন্ড সময় লাগে। কিন্তু একটি ট্রিক্স এর মাধ্যমে আমরা এই সময়টিকে আরো অনেক কমিয়ে আনতে পারি। আজকে আপনাদের শিখাবো সেই ট্রিক্সটি যার মাধ্যমে আপনারা আরো দ্রুত উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ করতে পারবেন। ট্রিক্সটি এপ্লাই করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। উইন্ডোজ এক্সটি সেটআপের প্রথম ধাপ (ড্রাইভ ফরমেটিং, ফাইল কপিইং ইত্যাদি) শেষ হবার পর কম্পিউটার রিস্টার্ট নেবে এবং গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসে সেটআপ শুরু হবে।
২। এখানে Installing Windows নামক অংশে কাজ করা অবস্থায় কী বোর্ড হতে Shift+F10 চাপুন। তাহলে ডস উইন্ডো চালু হবে।
৩। এখানে taskmgr লিখে এন্টার চাপুন। তাহলে উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার চালু হবে। এখান থেকে Processes ট্যাবে ক্লিক করে Setup.exe এর উপর মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Set Priority তে High সিলেক্ট করে দিন।
৪। এবার উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার ও ডস উইন্ডো বন্ধ করে দিন এবং দেখুন আপনার উইন্ডোজ এক্সপি কত দ্রুত সেটআপ হয়ে যাবে।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

স্মার্টফোনের বাজারে নকিয়া এবার আনছে এন ৯

বিশ্বখ্যাত মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নকিয়া এবার তাদের স্মার্টফোনের বাজার সমৃদ্ধ করার জন্য বাজারে আনতে যাচ্ছে নকিয়া এন ৮ এর পরবর্তী ভার্সন এন ৯। নকিয়া দাবী করছে এটি তাদের স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। আসুন দেখে নিই কি কি বৈশিষ্ট্য থাকছে এই এন ৯ এ।
১। AmoLED ডিসপ্লে (রেজুলেশন-৪৮০x৮৫৪)।
২। ১গিগাহার্টস প্রসেসর + ১জিবি র‍্যাম।
৩। মাল্টিটাচ্‌ টেকনোলজি।
৪। নকিয়ার নিজস্ব ওপেনসোর্স অপারেটিং সিস্টেম - MeeGo OS।
৫। স্টোরেজ ১৬জিবি ও ৬৪জিবি (মেমোরী কার্ড/স্লট বিহীন)।
৬। মাইক্রো সিম কার্ড সিস্টেম।
৭। ৮ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা + ডুয়েল এলইডি ফ্লাশ।
৮। 3G, WiFi, WiMAX, Bluetooth, GPRS, EDGE।
৯। A-GPS + পাউয়ারফুল Ovi Maps।
১০। Dolby Mobile sound enhancement প্রযুক্তি। 

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

পরিচিত হন বর্তমানের সবচাইতে দ্রুতগতির কম্পিউটারের সাথে

আপনি কি জানেন বর্তমান সময়কার সবচাইতে দ্রুতগতির কম্পিউটার কোনটি? এটির নাম কি বা কোথায় অবস্থিত অথবা কোন দেশ এই কম্পিউটারটি তৈরি করেছে। নিশ্চয় জানতে ইচ্ছা হচ্ছে। তাই আপনাদের অবহিত করার জন্যই আমার এই পোস্ট। উত্তরগুলো জানার জন্য নিচের অংশটুকু পড়ুন।
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার এর নাম হচ্ছে "K Computer"। K Computer তৈরি করেছে জাপানের বিশ্ববিখ্যাত টেকনোলজি জায়ান্ট কোম্পানী ফুজিৎসু। K শব্দটি এসেছে জাপানি শব্দ Kei থেকে। Kei শব্দের অর্থ ১০ Quadrillion। এটি জাপানের Riken Advanced Institute of Computational Science, KOBE তে অবস্থিত। এটির গণনা ক্ষমতা ৮.২ Quadrillion/sec। এটি ফুজিৎসুর ৬৮৫৪৪ টি  ২ GHz SPARCH VIIIfx প্রসেসর দিয়ে তৈরি। যার প্রতিটিতে রয়েছে ৮টি করে কোর। কম্পিউটারটি চালাতে বিদ্যুৎ খরচ হয় ৯.৮MW। যার মাধ্যমে প্রায় ১০০০০ টি ঘরে বিদ্যুতায়ন করা যায়।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

নকিয়া মোবাইল দিয়ে আরো দ্রুতগতিতে ইন্টারনেট ব্রাউজ করুন (আপনার পিসিতে)

আমরা অনেকেই নকিয়া মোবাইল এর মাধ্যমে পিসিতে ইন্টারনেট ব্রাউজ করে থাকি। এ জন্য পিসি স্যূট নামক সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা হয়। আজ আপনাদের শিখাবো কিভাবে নকিয়া মোবাইলের ইন্টারনেট স্পীড বৃদ্ধি করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। প্রথমে আপনার মোবাইলটি পিসিতে কানেক্ট করুন।
২। এবার Win+R চেপে ncpa.cpl লিখে Enter চাপুন।
৩। এবার নকিয়া মডেমের আইকনটিতে (সেখানে Nokia USB Modem#1 এ রকম একটা লেখা থাকবে) ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।
৪। এবার General নামক ট্যাবের Configure নামক বাটনে ক্লিক করুন।
৫। এবার যে ডায়লগ বক্সটি আসবে সেখান থেকে Maximum speed (bps)-এর পাশের Box থেকে ক্লিক করে 921600 করে দিন এবং ok বাটনে চেপে বেরিয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেক্ট করে দেখুন স্পীড বেড়ে গেছে।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

বাংলাদেশ এবার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে যাচ্ছে

বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতে খুব শীঘ্রই একটি বড় বিবর্তন আসতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ আগামী ২ বছরের মধ্যে একটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করতে যাচ্ছে। ২০১৩ সালের মধ্যে এই স্যাটেলাইট এর যাবতীয় কাজ শেষ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এই কার্যক্রমটির তদারকিতে থাকবে বাংলাদেশ স্পেস রিসার্চ এন্ড রিমোট সেন্সিং অর্গানাইজেশন। প্রতিষ্ঠানটি এপস্ক নামের একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠানের সাথে একযোগে এই কার্যক্রম তদারকি করবে। এই স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি খাত আরো শক্তিশালী হবে। জলবায়ু, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদি সম্পর্কিত পূর্বাভাষ দেওয়া সহজ হবে। এছাড়াও এই স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে আমরা কেবল টিভি নেটওয়ার্ক ছাড়াই প্রায় সকল টিভি চ্যানেল উপভোগ করতে পারব। এই কার্যক্রমে ব্যয় হবে প্রায় ১৫০ থেকে ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS

ফোল্ডারের ব্যাকগ্রাউন্ডে সেট করুন যে কোন ছবি

আজ আপনাদের শিখাবো কিভাবে আপনার যে কোন ফোল্ডারের ব্যাকগ্রাউন্ডে যে কোন ছবি সেট করতে পারবেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন- ১। প্রথমে আপনার কম্পিউটারের নোটপ্যাড চালু করুন।
২। এবার নিচের কোডগুলো হুবহু লিখুন।

[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
ICONAREA_IMAGE=AMIPIC.JPG
ICONAREA_TEXT=0X00800090
৩। এবার লেখাটিকে Desktop.ini নামে সেভ করুন (ঐ ফোল্ডারটির ভিতর যেটির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন।)
কোডটির ২য় লাইনে AMIPIC.JPG এর জায়গায় আপনার ছবিটির নাম (এক্সটেনশনসহ) দিয়ে দিন।
৪। ফাইলটির সাথে মূল ছবি যেটি আপনি ব্যাকগ্রাউন্ডে দিতে চাচ্ছেন সেটিও একই জায়গায় পেস্ট করুন।
অর্থাৎ মূল কথা হচ্ছে Desktop.ini ও নির্দিষ্ট ছবিটি একই জায়গায় অর্থাৎ ফোল্ডারের রুটে থাকতে হবে। এবার ফোল্ডারটি রিফ্রেশ করুন এবং দেখুন আপনার ফোল্ডারের ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে।

  • Digg
  • Del.icio.us
  • StumbleUpon
  • Reddit
  • RSS