আমরা সবাই জানি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থাৎ জায়ান্ট সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত গুগল মামা। চলুন আজকে আমাদের সেই সুপরিচিত গুগল মামাকে নিয়ে একটু মজা করা যাক। নিচে কিছু লিংক দিলাম আপনাদের জন্য। ঐ লিংক গুলো অনুসরণ করে চলে যান। আর খেলা করুন গুগল মামার কোলে- (মজিলা ফায়ারফক্সে পরিক্ষীত।)
গুগলকে নিয়ে মজা করুন
লেবেলসমূহ:
উইন্ডোজের মজা
আমরা সবাই জানি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থাৎ জায়ান্ট সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত গুগল মামা। চলুন আজকে আমাদের সেই সুপরিচিত গুগল মামাকে নিয়ে একটু মজা করা যাক। নিচে কিছু লিংক দিলাম আপনাদের জন্য। ঐ লিংক গুলো অনুসরণ করে চলে যান। আর খেলা করুন গুগল মামার কোলে- (মজিলা ফায়ারফক্সে পরিক্ষীত।)
Read Users' Comments (1)
গোপনে কপি করে নিন পেনড্রাইভের সব তথ্য
লেবেলসমূহ:
হ্যাকিং
আজ আপনাদের সাথে একটি মজার হ্যাকিং সফটওয়্যার শেয়ার করব। মনে করুন আপনার বন্ধুর পেনড্রাইভে এমন একটি ফাইল আছে যা সে আপনাকে দিতে চাচ্ছে না। তখন আপনি এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনার বন্ধুর অগোচরে পেনড্রাইভের সকল তথ্য কপি করে নিতে পারেন। এজন্য সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন এবং ক্র্যাক করে নিন (ক্র্যাকটি সাথে দেওয়া আছে) । এবার প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সেট করে দিন। এরপর দেখুন কেমন মজা হয়।
পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জঙ্গল হলো সুন্দরবন। আসুন এ সম্পর্কে জানি
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
উপরের শিরোনামটি দেখে নিশ্চই বিশ্বাস হচ্ছে না। তাহলে আসুন জেনে নেই জিম করবেটের বর্ণনা থেকে।।
জিম করবেটকে অনেকেই চিনেন।। উপমহাদেশে মানুষখেকো বাঘ আর চিতা মেরে মানুষের অনেক উপকার করেছিলেন তিনি।। সুন্দরবন নিয়ে তার একটি লেখা দিচ্ছি নিচে।। সেটা পড়লেই বুঝতে পারবেন কতটা ভয়ঙ্কর আমাদের এই সুন্দরবন।।
তাই শিকারী যখন শিকারে যান তখন যতক্ষণ না তিনি কোন শিকারকে আঘাত করছেন ততক্ষণ তার কোন ভয়ের কারণ নেই। এই হল সাধারণ নিয়ম। এর ব্যতিক্রম হল সেই বনে- যেখানে মানুষখেকো বাঘ বা সিংহ আছে। ব্যাস। সব উলট পালট হয়ে গেল। সে বনে আর আপনি শুধু শিকারী আর জন্তুটি শুধু শিকার নয়। সেখানে বাঘ বা সিংহও শিকারী, আপনিও শিকার, আর খাদ্য। আপনি চেষ্টা করছেন তাকে শিকার করার জন্য, আর সে চেষ্টা করছে আপনাকে শিকার করার জন্য। এখন যখন জানা আছে যে যাকে আপনি শিকার করার চেষ্টা করছেন সে আপনার চেয়ে অনেক ভাল শিকারী এবং তার শক্তি, চোখ, কান আর জঙ্গলকে ব্যবহার করার ক্ষমতা অর্থাৎ Jungle-craft ইত্যাদির সঙ্গে আপনার চোখ, কান ইত্যাদির কোন তুলনাই হয় না- তখন তফাৎটা লোমহর্ষক।
এই লোমহর্ষক তফাৎটার জন্য সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক শিকারভূমি। অবশ্য আরও কারণ আছে- তবে এটাই প্রধান। ফরেস্ট বিভাগের আন্দাজমতে, সুন্দরবনের যে অংশটা বাংলাদেশের ভাগে পড়েছে, শুধু তাতেই শ' পাঁচেক বাঘ আছে। সবগুলো বাঘই বেঙ্গল টাইগার, আর সবগুলোই মানুষখেকো। অবশ্য সুন্দরবনের প্রত্যেকটা বাঘই যে মানুষ খেয়েছে তা নয়- অনেক বাঘ আছে যেগুলো এখনও মানুষ খায়নি। কিন্তু তার কারন এই নয় যে সেগুলো মানুষখেকো নয়- কারণ হল, সেগুলো এখনও সুযোগ পায়নি। সুযোগ পেলে আর দেরী করবে না অর্থাৎ Potential man-eater.
মনে করুন তো, একজন শিকারী আফ্রিকার জঙ্গলে আর একজন শিকারী সুন্দরবনে পথ হারিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দুজনের কাছেই রাইফেল আর যথেষ্ট গুলী আছে। যিনি আফ্রিকাতে হারিয়ে গেছেন তার দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবার খুব বেশী কারণ নেই। তিনি বিরক্ত না করলে কোন বন্যজন্তু তাকে আক্রমণ করবে না, ক্ষিদে পেলে তিনি হরিণ মেরে, আর পিপাসা পেলে নদীর খালের ঝর্ণার বা নিদেনপক্ষে ডোবার পানি খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে পারবেন। রাত্রে গাছে উঠে বা নিচে আগুন জ্বেলে ঘুম দিলে কেউ বিরক্ত করবে না। তারপর একদিক পানে চলতে চলতে আজ হোক কাল হোক কোন না কোন লোকালয়ে বা অন্ততঃ কোন নিগ্রো গ্রামে পৌঁছুতে পারবেন।
আর যিনি সুন্দরবনে হারিয়েছেন, তিনি যে মহূর্তে কোন বাঘের চোখে পড়বেন সেই মুহূর্ত থেকে বাঘ তার পেছনে লেগে যাবে পাকড়াও করার জন্য, আর তিনি যদি নিজেও বাঘের মতই শিকারী না হন, এবং তা হওয়ার সম্ভাবনা নেহায়েতই কম, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তার সব দুশ্চিন্তার অবসান ঘটবে। এক মহূর্তের অসাবধানতাই যথেষ্ট। ক্ষিদে পেলে হরিণ মারতে পারেন অবশ্য কিন্তু পানি পাবেন না কোথাও। সব পানি লোনা। দিনে দুবার সমুদ্রের জোয়ার এসে সমস্ত বনটা ডুবিয়ে দেয়, কাজেই মাটিতে থাকা চলবে না। গাছগুলোর অধিকাংশই নানা রকম সাপে ভর্তি। আর এক দিক পানে চলার প্রশ্নই ওঠে না এই জন্য, যে সমস্ত বনভূমিটা ছোটবড় নদী, আর খাল দিয়ে জালের মত করে ছাওয়া। সাঁতরে খাল নদী পার হবেন সে আশাও দুরাশা, বড় বড় কুমীর (জিম করবেটের ভাষায়, তখন সুন্দরবনের নদীতে এমনকি হাঙরও ছিল) ভর্তি। কোথায় পৌঁছুবেন সে প্রশ্নও অবান্তর কারন, সুন্দরবনের বন এলাকায় কোন মানুষের বাস নেই। বিপদে পড়লে কেউ যদি ইচ্ছা করেন দৌঁড়াবেন এমনকি তার পর্যন্ত উপায় নেই, অসংখ্য শুলায় বন ভর্তি। দেখে দেখে সাবধানে পা ফেলতে হয়। নাহলে পা চিরে ঢুঁকে যাবে ধারালো শলা!
এই জন্য বলছিলাম সুন্দরবনের সাথে পৃথিবীর কোন বনের তুলনা হয় না। সুন্দরবনে হারিয়ে যাওয়া মানুষ যদি চব্বিশ ঘণ্টাও কোন রকম প্রাণ বাঁচাতে পারে তবে আমি অবাক হব। সুন্দরবন সত্যি পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বন।"
জিম করবেটকে অনেকেই চিনেন।। উপমহাদেশে মানুষখেকো বাঘ আর চিতা মেরে মানুষের অনেক উপকার করেছিলেন তিনি।। সুন্দরবন নিয়ে তার একটি লেখা দিচ্ছি নিচে।। সেটা পড়লেই বুঝতে পারবেন কতটা ভয়ঙ্কর আমাদের এই সুন্দরবন।।
লেখাটি বাংলা অনুবাদ করা।।
"পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর জঙ্গল সুন্দরবন। আফ্রিকা কেন, পৃথিবীর কোথাও কোন বন্যজন্তু আপনাকে গায়ে পড়ে আক্রমণ করতে আসবে না- যদি না আপনি কোন কারন ঘটান। এর একটা কারণ আছে; সব জীব-জানোয়ারের মধ্যে আল্লাহ মানুষ সম্বন্ধে একটা ভয় দিয়ে দিয়েছেন। বললাম ভয়, এটা ঠিক ভয়ও নয়- একটা অদ্ভুত মনোভাব মানুষ সম্বন্ধে- তাকে এড়িয়ে চলার, হঠাৎ সামনা সামনি পড়ে গেলে পালিয়ে যাবার। একটা মানুষ খুব চেঁচামেচি করে একপাল হাতিকে তাড়িয়ে দিতে পারে, এবং দেয়ও। এই ভয় বা যাই বলুন একে, এ যদি না থাকত, তবে আফ্রিকার গভীর ভেতরে, আপনাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য বন্য এলাকায় মানুষ বাস করতে পারত না।তাই শিকারী যখন শিকারে যান তখন যতক্ষণ না তিনি কোন শিকারকে আঘাত করছেন ততক্ষণ তার কোন ভয়ের কারণ নেই। এই হল সাধারণ নিয়ম। এর ব্যতিক্রম হল সেই বনে- যেখানে মানুষখেকো বাঘ বা সিংহ আছে। ব্যাস। সব উলট পালট হয়ে গেল। সে বনে আর আপনি শুধু শিকারী আর জন্তুটি শুধু শিকার নয়। সেখানে বাঘ বা সিংহও শিকারী, আপনিও শিকার, আর খাদ্য। আপনি চেষ্টা করছেন তাকে শিকার করার জন্য, আর সে চেষ্টা করছে আপনাকে শিকার করার জন্য। এখন যখন জানা আছে যে যাকে আপনি শিকার করার চেষ্টা করছেন সে আপনার চেয়ে অনেক ভাল শিকারী এবং তার শক্তি, চোখ, কান আর জঙ্গলকে ব্যবহার করার ক্ষমতা অর্থাৎ Jungle-craft ইত্যাদির সঙ্গে আপনার চোখ, কান ইত্যাদির কোন তুলনাই হয় না- তখন তফাৎটা লোমহর্ষক।
এই লোমহর্ষক তফাৎটার জন্য সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক শিকারভূমি। অবশ্য আরও কারণ আছে- তবে এটাই প্রধান। ফরেস্ট বিভাগের আন্দাজমতে, সুন্দরবনের যে অংশটা বাংলাদেশের ভাগে পড়েছে, শুধু তাতেই শ' পাঁচেক বাঘ আছে। সবগুলো বাঘই বেঙ্গল টাইগার, আর সবগুলোই মানুষখেকো। অবশ্য সুন্দরবনের প্রত্যেকটা বাঘই যে মানুষ খেয়েছে তা নয়- অনেক বাঘ আছে যেগুলো এখনও মানুষ খায়নি। কিন্তু তার কারন এই নয় যে সেগুলো মানুষখেকো নয়- কারণ হল, সেগুলো এখনও সুযোগ পায়নি। সুযোগ পেলে আর দেরী করবে না অর্থাৎ Potential man-eater.
মনে করুন তো, একজন শিকারী আফ্রিকার জঙ্গলে আর একজন শিকারী সুন্দরবনে পথ হারিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দুজনের কাছেই রাইফেল আর যথেষ্ট গুলী আছে। যিনি আফ্রিকাতে হারিয়ে গেছেন তার দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবার খুব বেশী কারণ নেই। তিনি বিরক্ত না করলে কোন বন্যজন্তু তাকে আক্রমণ করবে না, ক্ষিদে পেলে তিনি হরিণ মেরে, আর পিপাসা পেলে নদীর খালের ঝর্ণার বা নিদেনপক্ষে ডোবার পানি খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে পারবেন। রাত্রে গাছে উঠে বা নিচে আগুন জ্বেলে ঘুম দিলে কেউ বিরক্ত করবে না। তারপর একদিক পানে চলতে চলতে আজ হোক কাল হোক কোন না কোন লোকালয়ে বা অন্ততঃ কোন নিগ্রো গ্রামে পৌঁছুতে পারবেন।
আর যিনি সুন্দরবনে হারিয়েছেন, তিনি যে মহূর্তে কোন বাঘের চোখে পড়বেন সেই মুহূর্ত থেকে বাঘ তার পেছনে লেগে যাবে পাকড়াও করার জন্য, আর তিনি যদি নিজেও বাঘের মতই শিকারী না হন, এবং তা হওয়ার সম্ভাবনা নেহায়েতই কম, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তার সব দুশ্চিন্তার অবসান ঘটবে। এক মহূর্তের অসাবধানতাই যথেষ্ট। ক্ষিদে পেলে হরিণ মারতে পারেন অবশ্য কিন্তু পানি পাবেন না কোথাও। সব পানি লোনা। দিনে দুবার সমুদ্রের জোয়ার এসে সমস্ত বনটা ডুবিয়ে দেয়, কাজেই মাটিতে থাকা চলবে না। গাছগুলোর অধিকাংশই নানা রকম সাপে ভর্তি। আর এক দিক পানে চলার প্রশ্নই ওঠে না এই জন্য, যে সমস্ত বনভূমিটা ছোটবড় নদী, আর খাল দিয়ে জালের মত করে ছাওয়া। সাঁতরে খাল নদী পার হবেন সে আশাও দুরাশা, বড় বড় কুমীর (জিম করবেটের ভাষায়, তখন সুন্দরবনের নদীতে এমনকি হাঙরও ছিল) ভর্তি। কোথায় পৌঁছুবেন সে প্রশ্নও অবান্তর কারন, সুন্দরবনের বন এলাকায় কোন মানুষের বাস নেই। বিপদে পড়লে কেউ যদি ইচ্ছা করেন দৌঁড়াবেন এমনকি তার পর্যন্ত উপায় নেই, অসংখ্য শুলায় বন ভর্তি। দেখে দেখে সাবধানে পা ফেলতে হয়। নাহলে পা চিরে ঢুঁকে যাবে ধারালো শলা!
এই জন্য বলছিলাম সুন্দরবনের সাথে পৃথিবীর কোন বনের তুলনা হয় না। সুন্দরবনে হারিয়ে যাওয়া মানুষ যদি চব্বিশ ঘণ্টাও কোন রকম প্রাণ বাঁচাতে পারে তবে আমি অবাক হব। সুন্দরবন সত্যি পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বন।"
সাইবার ক্যাফেতে কম্পিউটার ব্যবহারে সাবধান হউন
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
আজ আপনাদের সাথে একটি সতর্কতামূলক পোস্ট শেয়ার করছি। আমরা অনেকেই সাইবার ক্যাফেতে ইন্টারনেট বা কম্পিউটার ইউজ করি। যেখানে আমরা আমাদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ একাউন্ট এর তথ্য ইনপুট করে থাকি। কিন্তু অনেক অসাধু সাইবার ক্যাফে ব্যবসায়ী আমাদের অজান্তে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি খুবই সুচতুরভাবে চুরি করছে। যা বোঝা মোটেই কঠিন কিছু নয়। সামান্য সচেতনতাই পারে আমাদের এ বিপদ হতে মুক্ত করতে। বর্তমানে অনেক অসাধু সাইবার ক্যাফে ব্যবসায়ীরা তাদের পিসির পিছনে কীবোর্ড সংযোগের সাথে কনভার্টার সদৃশ দেখতে একটি ডিভাইস ইউজ করে (উপরের চিত্রের ন্যায়)। যা মূলত একটি হার্ডওয়্যার কী-লগার। তাই যদি সাইবার ক্যাফের কোন পিসির পিছনে এই জাতীয় কোন ডিভাইস দেখতে পান তাহলে সেই পিসিটি ব্যবহার না করার উপদেশ দেয়া যাচ্ছে। সবশেষে সাইবার ক্যাফেতে পিসি ব্যবহার করার জন্য কিছু টিপস্ দিচ্ছি-
(১) সাইবার ক্যাফেতে অযথা কোন মেমোরী ডিভাইস যেমন- মেমোরী কার্ড, পেন ড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ড ড্রাইভ ইত্যাদি প্রবেশ করাবেন না।
(২) গুরুত্বপূর্ণ বা খুব সিক্রেট বিভিন্ন তথ্য যেমন একাউন্ট নেম, নম্বর, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সাইবার ক্যাফেতে ব্যবহার না করাই উত্তম।
(৩) প্রয়োজনে একাধিক ইমেল এড্রেস ব্যবহার করুন।
(৪) ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করতে চাইলে তা ইগনর করুন বা বাতিল করে দিন।
(৫) পার্সওয়ার্ড টাইপ করার আগে ভেবে নিন আপনি যে পেজে পাসওয়ার্ড টাইপ করছেন তা ফেক বা ভুয়া কিনা।
(৬) মেইল খোলার সময় কোন এটাচমেন্ট থাকলে তা পরীক্ষা করে ব্যবহার করুন।
(১) সাইবার ক্যাফেতে অযথা কোন মেমোরী ডিভাইস যেমন- মেমোরী কার্ড, পেন ড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ড ড্রাইভ ইত্যাদি প্রবেশ করাবেন না।
(২) গুরুত্বপূর্ণ বা খুব সিক্রেট বিভিন্ন তথ্য যেমন একাউন্ট নেম, নম্বর, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সাইবার ক্যাফেতে ব্যবহার না করাই উত্তম।
(৩) প্রয়োজনে একাধিক ইমেল এড্রেস ব্যবহার করুন।
(৪) ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করতে চাইলে তা ইগনর করুন বা বাতিল করে দিন।
(৫) পার্সওয়ার্ড টাইপ করার আগে ভেবে নিন আপনি যে পেজে পাসওয়ার্ড টাইপ করছেন তা ফেক বা ভুয়া কিনা।
(৬) মেইল খোলার সময় কোন এটাচমেন্ট থাকলে তা পরীক্ষা করে ব্যবহার করুন।
জানতে চান আপনি পৃথিবীর কততম মানুষ?
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
কেমন হয় যদি আপনি জানতে পারেন যে আপনি পৃথিবীর কততম মানুষ। বিবিসি কর্তৃপক্ষ তাদের সফটওয়্যার মাধ্যমে এটা দাবী করেছে যে তারা যে কোন মানুষের পৃথিবীতে জন্মের সংখ্যাক্রম বলে দিতে পারবে। তাই আর অপেক্ষা কেন? জেনে নিন আপনি পৃথিবীর কততম মনুষ্য সদস্য। তাই এক্ষুণি চলে যান নিচের ঠিকানায়। ওখানে আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে দিন। তাহলেই আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।
ডাউনলোড করুন বাংলাদেশের তৈরি সিস্টেম ক্লিনিং সফটওয়্যার "ঝাড়ুদার"
লেবেলসমূহ:
ডাউনলোড
কম্পিউটারকে জঞ্জাল মুক্ত রাখতে আমরা কত না সিস্টেম ক্লিনিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। এসব সফটওয়্যার বিভিন্ন টেম্পরারি ফাইল, কুকি, ইন্টারনেট হিস্টোরি, প্রিফেচ, ব্রোকেন শর্টকাট ইত্যাদি অনাকাঙ্খিত ও অপ্রোয়জনীয় ফাইলসমূহ মুছে ফেলে কম্পিউটারকে জঞ্জালমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। তবে এসব সফটওয়্যারের সবগুলোই বিদেশী সফটওয়্যার। তাই আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বাংলাদেশে তৈরি প্রথম পূর্ণাঙ্গ সিস্টেম ক্লিনিং সফটওয়্যার, যার নাম "ঝাড়ুদার"। সফটওয়্যারটি পিসির প্রায় ৮০ ধরনের সিস্টেম ডাস্ট ডিটেক্ট ও ক্লিন করতে সক্ষম। সফটওয়্যারটির মাধ্যমে ইউএসবি রাইট প্রোটেকশন রিমুভ করাও সম্ভব। সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণ বাংলাদেশী একটি উন্মুক্ত সফটওয়্যার। যা কোন অংশেই অন্যান্য বিদেশী সফটওয়্যার থেকে কম শক্তিশালী নয়। তাই এক্ষুণি ডাউনলোড করে নিন এই কাজের সফটওয়্যারটি নিচের লিংক হতে।
আপনার বন্ধুকে মেইল করুন যে কোন ইমেল এড্রেস ব্যবহার করে
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আজ আপনাদের শিখাবো কিভাবে অন্যের ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে কাউকে মেইল করবেন। এতে আপনার বন্ধু নিশ্চিতভাবে চমকাবেই। আপনি চাইলে আপনার বন্ধুর ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করেই বন্ধুকে মেইল করে চমকে দিতে পারবেন। ব্যপারটা খুবই সোজা। তাই এক্ষুণি শুরু করুন আর চমকে দিন আপনারে বন্ধুকে। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন।২। তারপর পেজটির নিচের দিকে দেখুন মেইল এডিটর এর মতো রয়েছে।
৩। এখানে সাধারণ মেইল করার মতো তথ্য দিয়ে দিন। আপনার মজা করার জন্য শুধুমাত্র From বক্সে আপনার উদ্দিষ্ট ই-মেইল এড্রেসটি দিয়ে দিলেই হলো।
৪। মেসেজটি টাইপ করে নিচের সিকিউরিটি কোডটি লিখে Send Now বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস হয়ে গেল।
এবার আসছে নকিয়ার উইন্ডোজ ফোন
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
নকিয়ার সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেমে বেশ কিছু সমস্যা থাকায় তারা অপারেটিং সিস্টেম চেঞ্জ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল অনেক আগেই। কারণ সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেম তাদের রেপুটেশন অনেকটা কমিয়ে দিয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় তারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমকে তাদের মূল অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহার করার ঘোষণা দেয় এবং সম্প্রতি মাইক্রোসফট এর সাথে এই ব্যাপারে চুক্তি করে। তাই খুব শীঘ্রই বাজারে আসতে যাচ্ছে নকিয়ার প্রথম উইন্ডোজ ফোন "Nokia 703"। এটি স্মার্টফোনের রাজা খ্যাত নকিয়ার আর একটি বিস্ময়কর সংষ্করণ। আসুন দেখে নিই ফোনটিতে কি কি ফিচার থাকছে-
অপারেটিং সিস্টেম - উইন্ডোজ সেভেন (ম্যাংগো) !! নেটওয়ার্ক - 3G & 3.5Gওজন - ১১৪ গ্রাম (প্রায়) !! প্রসেসর - ১ গিগাহার্টজ
র্যাম - ৫১২ মেহাবাইট !! রম - ১ গিগাবাইট
ডিসপ্লে - ৩.৭ ইঞ্চি (টাচস্ক্রীণ) !! রেজুলেশন - ৪০০x৮০০ পিক্সেল
ক্যামেরা - ৫ মেগাপিক্সেল (এলইডি ফ্লাশ) !! ভিডিও - 703 এও 30 ফ্রেম পার সেকেন্ডে ৭২০p HD
অন্যান্য - Portrait ও Landscape উভয় Mode এই QWERTY কী বোর্ড ব্যবহারের সুবিধা + নোকিয়া ৭০৩ এ যুক্ত করা হয়েছে সম্পূর্ন নতুন দ্রূতগতির একটি ওয়েব
ব্রাউজার।এই ব্রাউজারটিতে WAP 2.0/xHTML, HTML সহ প্রায় ওয়েব পেজই
support করবে + Bluetooth, Wifi,Audio Jack, FM Radio, TV Out + mp4,avi,wmv,flv সাপোর্ট + ৮ গিগাবাইট মেমোরী (কোন এক্সটার্নাল মেমোরী কার্ড লাগানোর সুযোগ নেই)
ফোনটির দাম এখনো জানা যায়নি। তবে খুব তাড়াতাড়ি ফোনটি বাজারে চলে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। হ্যাকিং এর বিশ্ব রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশের "টাইগার মেট"
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
হ্যাকিং একটি স্বীকৃত অপরাধ বলে বিবেচিত হলেও প্রকৃতপক্ষে হ্যাকিং একটি আর্ট বা শিল্প। হ্যাকিং দু প্রকারের হয়ে থাকে। যার মধ্যে ইথিক্যাল হ্যাকিং বর্তমানে সিকিউরিটির ক্ষেত্রে একটি খুবই প্রয়োজনীয় বিবেচ্য বিষয়। বাংলাদেশেও কমবেশি হ্যাকিং গ্রুপ রয়েছে। যার মধ্যে TiGER-M@ATE সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্ভবত সবচেয়ে বড় হ্যাকিং গ্রুপ। সম্প্রতি প্রায় ৭ লক্ষ ওয়েবসাইট একসাথে হ্যাক করে বাংলাদেশের এই TiGER-M@ATE গড়েছে হ্যাকিং এর বিশ্ব রেকর্ড। খবরটি একদিকে খারাপ দেখালেও অন্যদিকে বাংলাদেশের সফটওয়্যার শিল্পের জন্য একটি বিরাট সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিল। সারা বিশ্ব বাংলাদেশকে একটি অন্য রূপে চিনতে পারল। টাইগার-মেট এর এই এচিভমেন্ট নিয়ে সারা বিশ্বে প্রকাশিত কিছু নিউজ এর রেফারেন্স নিচে দেওয়া হল-
http://uscyberlabs.com/blog/2011/09/29/cyber-911-average-small-business-person-tiger-mate-hack
http://www.demonstech.com/2011/09/700000-websites-hacked-in-single-shot.html
http://blastmagazine.com/the-magazine/technology/tech-news/computers/inmotion-hosting-apologizes-says-it-understands-method-used-by-tiger-mte
এবার তৈরি হল পৃথিবীর প্রথম পচনশীল গাড়ি
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
প্রযুক্তি এবার তার বিষ্ময়করতার মাঝে যোগ করল নতুন একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার। আর তা হল পচনশীল গাড়ি। গাড়িটির নাম "ফিনিক্স রোডস্টার"। এটির তৈরি ও নকশা করেছেন ফিলিপাইনের নকশাবিদ কেনেথ কোবনপু এবং আলব্রেথ ব্রিনকার। বাঁশ, র্যাটন, স্টিল এবং নাইলন দিয়ে তৈরি হয়েছে এই গাড়িটি যেটা পুরানো হয়ে গেলে নিজে থেকেই পঁচে গিয়ে পরিবেশের সাথে মিশে যাবে। গাড়িটির দৈর্ঘ্য ১৫৩ ইঞ্চি এবং একটি বিদ্যুত শক্তি দিয়ে চলে। পরিবেশবান্ধব গাড়ি তৈরির সচেতনতা বাড়ানোর জন্য এই গাড়িটি তৈরি বলে জানিয়েছেন এর ডিজাইনাররা। শিল্পোন্নত দেশসমূহে একজন মানুষ গড়ে ৫ বছর গাড়ি চালায়। এই ধারণা মাথায় রেখেই ফিনিক্স গাড়িটির কাঠামো ও চামড়া তৈরি করা হয়েছে। এই চামড়া সহজেই পরিবর্তন করে নেওয়া যায় ও যেমন খুশি তেমন আকৃতি দেওয়া যায়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)