আমরা মোবাইলে অনেক ধরনের স্ক্রীণসেভার ইউজ করি। যেগুলোতে বিভিন্ন লেখা ব্যবহার হয়। কিন্তু আপনি যদি চান আপনার মোবাইল স্ক্রীণসেভার এ আপনার নামই লেখা থাকবে তাহলে আপনাকে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। এজন্য চলে যান এই লিঙ্কে। এবার নির্ধারণ করে ক্লিক করুন পছন্দের স্ক্রিণসেভার এ। এবার আপনার মোবাইলের ব্র্যান্ড ও মডেল সিলেক্ট করুন। তারপর আপনার নাম বা যে লেখাটি প্রদর্শন করতে চাচ্ছেন সেটি লিখে দিন। তারপর রিফ্রেশ প্রিভিউ বাটনটির উপর ক্লিক করুন। এবার ডান পাশের ছবিটির উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Save image as বা Save picture as সিলেক্ট করে সেইভ করে নিন। ব্যাস এবার এটি ব্যবহার করুন। আপনার মোবাইলে।
আপনিই তৈরি করে নিন আপনার মোবাইলের জন্য আপনার নামসহ স্ক্রীণসেভার
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
আমরা মোবাইলে অনেক ধরনের স্ক্রীণসেভার ইউজ করি। যেগুলোতে বিভিন্ন লেখা ব্যবহার হয়। কিন্তু আপনি যদি চান আপনার মোবাইল স্ক্রীণসেভার এ আপনার নামই লেখা থাকবে তাহলে আপনাকে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। এজন্য চলে যান এই লিঙ্কে। এবার নির্ধারণ করে ক্লিক করুন পছন্দের স্ক্রিণসেভার এ। এবার আপনার মোবাইলের ব্র্যান্ড ও মডেল সিলেক্ট করুন। তারপর আপনার নাম বা যে লেখাটি প্রদর্শন করতে চাচ্ছেন সেটি লিখে দিন। তারপর রিফ্রেশ প্রিভিউ বাটনটির উপর ক্লিক করুন। এবার ডান পাশের ছবিটির উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Save image as বা Save picture as সিলেক্ট করে সেইভ করে নিন। ব্যাস এবার এটি ব্যবহার করুন। আপনার মোবাইলে।
Read Users' Comments (0)
কয়েকটা মজার জিনিস শিখুন
লেবেলসমূহ:
উইন্ডোজের মজা
উইন্ডোজের কিছু সফটওয়্যার বাগ আছে যা নিয়ে মাইক্রোসফট নিজেই বিষ্মিত। সেরকমই দুটি জিনিস আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব। দেখুন আর মজা নিন-
১। আপনি কখনো উইন্ডোজের কোন ফোল্ডার এর নাম CON লিখে সেভ করতে পারবেন না। একজন ভারতীয় নাগরিক এটি আবিষ্কার করেন। Microsoft ও এ ব্যাপারে বিষ্ময় প্রকাশ করেন। এছাড়াও CON, AUX, COM1, COM2, COM3, COM4, LPT1, LPT2, LPT3, PRN, NUL ইত্যাদি নামগুলো ব্যবহার করেও আপনি উইন্ডোজে কোন ফোল্ডার তৈরি করতে পারবেন না।
২। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করে টাইপ করুন =rand(200,99) এবং এন্টার চাপুন। দেখুন মজা।এটি আবিস্কার করেন ব্রাজিলিয়ান নাগরিক এটি Microsoft এর কাছেও বিষ্ময়কর ব্যাপার এমনকি বিল গেটসও এর উত্তর দিতে পারেনি।
গুগল জাদুঃ (বোনাস)
গুগল ওপেন করুন এবং google gravity লিখে সার্চ দিন। যে প্রথম লিঙ্কটি আসবে সেটিতে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। দেখুন মজা। এবার মাউস দিয়ে টুকরা গুলো তোলার চেষ্টা করুন। মজা নিন।
১। আপনি কখনো উইন্ডোজের কোন ফোল্ডার এর নাম CON লিখে সেভ করতে পারবেন না। একজন ভারতীয় নাগরিক এটি আবিষ্কার করেন। Microsoft ও এ ব্যাপারে বিষ্ময় প্রকাশ করেন। এছাড়াও CON, AUX, COM1, COM2, COM3, COM4, LPT1, LPT2, LPT3, PRN, NUL ইত্যাদি নামগুলো ব্যবহার করেও আপনি উইন্ডোজে কোন ফোল্ডার তৈরি করতে পারবেন না।
২। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করে টাইপ করুন =rand(200,99) এবং এন্টার চাপুন। দেখুন মজা।এটি আবিস্কার করেন ব্রাজিলিয়ান নাগরিক এটি Microsoft এর কাছেও বিষ্ময়কর ব্যাপার এমনকি বিল গেটসও এর উত্তর দিতে পারেনি।
গুগল জাদুঃ (বোনাস)
গুগল ওপেন করুন এবং google gravity লিখে সার্চ দিন। যে প্রথম লিঙ্কটি আসবে সেটিতে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। দেখুন মজা। এবার মাউস দিয়ে টুকরা গুলো তোলার চেষ্টা করুন। মজা নিন।
অস্ত্রের জগতে নতুন সংস্করণ "মোবাইল ফোন পিস্তল"
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি দারুন খবর। যার নাম মোবাইল ফোন পিস্তল। দেখতে সাদাসিদা মোবাইল ফোনের মতো দেখতে হলেও এর ভিতর লুকিয়ে আছে চারটি পয়েন্ট টুটু বুলেট সম্বলিত একটি অসাধারণ পিস্তল। সাম্প্রতিক সময়ে এমনি একটি পিস্তলের আবির্ভাব ঘটেছে সন্ত্রাস জগতে। ঘটনাটি সর্বপ্রথম ইতালী পুলিশের নজরে আসে। ইতালী মাফিয়া পরিবারে রেইড করে তারা এই দারুন অস্ত্রটির সন্ধান পেয়েছে। ইতালীর নেপলসের এক ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই অস্ত্রটির ডিজাইন করেছে বলে ধারণা করা হয়। মোবাইল পিস্তলটির ট্রিগার হিসেবে ব্যবহৃত হয় কীপ্যাডের চারটি বাটন। ফোনটির এন্টেনা ব্যারেলের কাজ করে অর্থাৎ ফোনটির এন্টেনা হতে বুলেট নির্গত বা ফায়ার হয়। মোবাইল ফোনটিকে আরো বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার জন্য এটির সাথে একটি ডিসপ্লে সংযুক্ত করা হয়েছে। অস্ত্রটির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর হতে পৃথিবীর প্রায় সব এয়ারপোর্টে মোবাইল ফোন স্ক্যানার এর মাধ্যমে মোবাইল ফোন চেক করা হচ্ছে। তবে মোবাইল ফোন পিস্তলটির ওজন সাধারণ মোবাইল ফোন এর তুলনায় বেশি হওয়াতে এটি সাধারণভাবেই সন্দেহের উদ্রেক করে।
বাংলাদেশে তৈরি প্রথম ল্যাপটপের দাম ও কিছু ছবি
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
আপনারা হয়ত অনেকেই অবগত আছেন যে বাংলাদেশ "দোয়েল" নামে একটি ল্যাপটপ তৈরি করছে। কিছু দিনের মধ্যেই ল্যাপটপটির বাজারজাত কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। তবে আশার কথা এই যে, এই ল্যাপটপটির ৪টি মডেল রয়েছে যেগুলোর দাম সর্বনিম্ম ৭,৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৩,০০০ টার মধ্যে রয়েছে। ল্যাপটপটি সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্যাদি জানতে আমার পূর্বের পোস্টটি দেখুন। নিচে দোয়েল ল্যাপটপটির কিছু এক্সক্লুসিভ ছবি দেখে নিন।
আসুন পবিত্র কাবা শরীফ সম্পর্কে জেনে নিই কিছু এক্সক্লুসিভ তথ্য (মেগা পোস্ট)
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম পবিএ কাবা শরীফ সম্পর্কে একটি মেগা পোস্ট করব। তাই অনেক খুজেঁ আপনাদের জন্য জোগাড় করলাম এক্সক্লুসিভ কিছু তথ্য। যা জানা আমার মতে আপনার জন্য অনেক সোয়াবের হবে। না হলেও আপনার জেনারেল নলেজ বৃদ্ধি পাবে। তাই এক্ষুনি জেনে নিন পবিত্র কাবা শরীফ সম্পর্কে মূল্যবান কিছু তথ্য-
সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ মানুষের আদি পিতা হযরত আদম (আ.) ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ চেয়ে আল্লাহর নিকট দোয়া করলে আল্লাহর হুকুমে ফেরেশতারা বাইতুল ইজ্জত এর নকশা পৃথিবীর মধ্যস্থলে ফেলে দেন। বাইতুল ইজ্জত হচ্ছে চতুর্থ আসমানে অবস্থিত একটি মসজিদ যা ফেরেশতারা আল্লাহর ইবাদত করার জন্য ব্যবহার করে। হযরত আদম (আ.) এর ছেলে হযরত শীষ (আ.) ঐ নকশার উপর ভিত্তি করে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন, এই মসজিদই আমাদের কাবা শরীফ।
অন্যান্য তথ্যঃ
কাবা একটি বড় পাথরের কাজ করা কাঠামো যার আকৃতি প্রায় একটি ঘন এর মত। কাবা শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ মুকা’আব অর্থ ঘন থেকে। এটি কাছের মাক্কাহ পাহাড়ের গ্রানাইট দ্বারা তৈরি যা দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ২৫সেঃমিঃ (১০ ইঞ্চি) মার্বেল পাথরের ভিত্তির উপর যা বাইরের দিকে ৩০সেঃমিঃ (১ ফুট) বাড়িয়ে আছে। কাঠামোতে জায়গার পরিমাণ প্রায়
১৩.১০ মিঃ (৪৩ ফুট) উচ্চতা, পাশাপাশি ১১.০৩ মিঃ X ১২.৬২ মিঃ চারটি কোন কম্পাসের প্রায় চার বিন্দু বরাবর মুখ করা।কাবার পূর্ব কোনা হচ্ছে রুকন-আল- আসওয়াদ” (কাল পাথর অথবা “আল-হাজারুল-আসওয়াদ”), একটি উল্কাপিন্ডের অবশেষ; উত্তর কোনা হল “রুকন-আল-ইরাকী” (ইরাকী কোণ); পশ্চিমে রয়েছে “রুকন-আল-সামী” (পূর্ব-ভূমধ্য সাগরীয় কোণ) এবং দক্ষিণে “রুকন-আল-ইয়ামানী” ।
কাবা কালো সিল্কের উপরে স্বর্ণ-খচিত ক্যালিগ্রাফি করা কাপড়ের গিলাফে আবৃত থাকে। কাপড়টি কিসওয়াহ নামে পরিচিত ; যা প্রতিবছর পরিবর্তন করা হয়।কালেমা সাহাদাত এ কাপড়ের মধ্যে সুতা দিয়ে লিখার কাঠামো তৈরি করা হয়। এর দুই তৃতীয়াংশ কোরানের বাণী স্বর্ণ দিয়ে এম্রোয়ডারি করা হয়।
পবিত্র কাবা শরীফ পরিস্কার করার জন্যে এর দরজা বছরে দুইবার খোলা হয়। রমজান এর ১৫ দিন আগে এবং হজ্জ এর ১৫ দিন আগে। কাবা শরীফের দরজার চাবি বনী সায়বা নামক এক গোত্রের কাছে থাকে (মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এই চাবী এই গোত্রের কাছে দিয়েছিলেন, যা কিয়ামতের আগ পর্যন্ত তাদের কাছেই থাকবে)। তারা কাবা শরীফ পরিস্কার করার কাজের জন্য বিভিন্ন মুসলিম দেশের প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী, কুটনীতিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের দের অভিবাদন জানান। মক্কা শহরের গভর্নর তাদের কাবা শরীফের ভিতরে নিয়ে যান এবং তারা জমজম কুপের পানি এবং গোলাপ জল দিয়ে কাবা শরীফের ভিতর পরিস্কার করেন।
সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ মানুষের আদি পিতা হযরত আদম (আ.) ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ চেয়ে আল্লাহর নিকট দোয়া করলে আল্লাহর হুকুমে ফেরেশতারা বাইতুল ইজ্জত এর নকশা পৃথিবীর মধ্যস্থলে ফেলে দেন। বাইতুল ইজ্জত হচ্ছে চতুর্থ আসমানে অবস্থিত একটি মসজিদ যা ফেরেশতারা আল্লাহর ইবাদত করার জন্য ব্যবহার করে। হযরত আদম (আ.) এর ছেলে হযরত শীষ (আ.) ঐ নকশার উপর ভিত্তি করে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন, এই মসজিদই আমাদের কাবা শরীফ।
অন্যান্য তথ্যঃ
১। কাবা
শরীফের উচ্চতা পূর্ব দিক থেকে ১৪ মিটার, পশ্চিম ও দক্ষিন দিক থেকে ১২.১১
মিটার এবং উত্তর দিক থেকে ১১.২৮ মিটার। এর ভেতরের মেঝে রঙ্গিন মার্বেল
পাথরে তৈরী।
২। এর সিলিংকে তিনটি কাঠের পিলার ধরে রেখেছে। প্রতিটি পিলারের
ব্যাস ৪৪ সে.মি.। কাবা শরীফের দুটি সিলিং রয়েছে।
৩। এর ভেতরের দেয়ালগুলি সবুজ
ভেলভেটের পর্দা দিয়ে আবৃত। এই পর্দাগুলি প্রতি তিন বছর পর পর পরিবর্তন করা
হয়।
৪। এর ছাদে ১২৭ সে.মি লম্বা ও ১০৪ সে.মি. প্রস্থের একটি ভেন্টিলেটার আছে
যেটি দিয়ে সূর্যের আলো ভেতরে প্রবেশ করে। এটি একটি কাচ দিয়ে ঢাকা থাকে।
যখন কাবা ঘরের ভেতর ধোয়া হয় তখন এই কাচটি খোলা হয়।
৫। কাবা ঘরের ভেতর প্রতি
বছর দুবার ধোয়া হয়, শাবান মাসের ১৫ তারিখ এবং মহররম মাসের মাঝামঝি সময়।
৬। মেঝে এবং দেয়াল গোলাপ আতর মিশ্রিত জমজমের পানি দিয়ে ধোয়া হয়। ধোয়ার পরে
মেঝে এবং দেয়াল সাদা কাপড় ও টিসু দিয়ে মোছা হয়। এরপর দেয়ালগুলি পারফিউম
দিয়ে সুগন্ধযুক্ত করা হয়।
৭। কাবা শরীফের কালো কাপড়ের আবরনটি(কিশওয়া) প্রতি
বছর ৯ই জিলহজ্জ পরিবর্তন করা হয়। — সুত্র : সৌদি গেজেট, ৩ জানুয়ারী, ২০১০।
পবিত্র কাবা ঘড়ের ভিতরের দৃশ্য ডা. মুজ্জামিল সিদ্দিকি,
প্রেসিডেন্ট, ইসলামিক সোসাইটি, উত্তর আমেরিকা (আইএসএনএ) সৌভাগ্যক্রমে তিনি
১৯৯৮ সালের অক্টোবর মাসে এ পবিত্র ঘরখানার ভেতরে যাওয়ার সুযোগ পান। তিনি
সাউন্ড ভিশনের সাক্ষাতকালে কাবাঘরের ভেতরের বর্ণনায় যা বলেন, তার কিছু অংশ
এখানে উল্লেখ করা হলো- ১. কাবা ঘরের ভেতরে
কোনো ইলেকট্রিক লাইট নাই। ২. এ ঘরের মেঝে এবং ওয়াল মার্বেল পাথর দ্বারা
নির্মিত। ৩. এ ঘরের কোনো জানালা নাই। ৪. কাবা ঘরের ১টি মাত্র দরজা।
বাস্তবিক কাঠামো ও অবস্থানঃ কাবা একটি বড় পাথরের কাজ করা কাঠামো যার আকৃতি প্রায় একটি ঘন এর মত। কাবা শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ মুকা’আব অর্থ ঘন থেকে। এটি কাছের মাক্কাহ পাহাড়ের গ্রানাইট দ্বারা তৈরি যা দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ২৫সেঃমিঃ (১০ ইঞ্চি) মার্বেল পাথরের ভিত্তির উপর যা বাইরের দিকে ৩০সেঃমিঃ (১ ফুট) বাড়িয়ে আছে। কাঠামোতে জায়গার পরিমাণ প্রায়
১৩.১০ মিঃ (৪৩ ফুট) উচ্চতা, পাশাপাশি ১১.০৩ মিঃ X ১২.৬২ মিঃ চারটি কোন কম্পাসের প্রায় চার বিন্দু বরাবর মুখ করা।কাবার পূর্ব কোনা হচ্ছে রুকন-আল- আসওয়াদ” (কাল পাথর অথবা “আল-হাজারুল-আসওয়াদ”), একটি উল্কাপিন্ডের অবশেষ; উত্তর কোনা হল “রুকন-আল-ইরাকী” (ইরাকী কোণ); পশ্চিমে রয়েছে “রুকন-আল-সামী” (পূর্ব-ভূমধ্য সাগরীয় কোণ) এবং দক্ষিণে “রুকন-আল-ইয়ামানী” ।
কাবা কালো সিল্কের উপরে স্বর্ণ-খচিত ক্যালিগ্রাফি করা কাপড়ের গিলাফে আবৃত থাকে। কাপড়টি কিসওয়াহ নামে পরিচিত ; যা প্রতিবছর পরিবর্তন করা হয়।কালেমা সাহাদাত এ কাপড়ের মধ্যে সুতা দিয়ে লিখার কাঠামো তৈরি করা হয়। এর দুই তৃতীয়াংশ কোরানের বাণী স্বর্ণ দিয়ে এম্রোয়ডারি করা হয়।
পবিত্র কাবা শরীফ পরিস্কার করার জন্যে এর দরজা বছরে দুইবার খোলা হয়। রমজান এর ১৫ দিন আগে এবং হজ্জ এর ১৫ দিন আগে। কাবা শরীফের দরজার চাবি বনী সায়বা নামক এক গোত্রের কাছে থাকে (মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এই চাবী এই গোত্রের কাছে দিয়েছিলেন, যা কিয়ামতের আগ পর্যন্ত তাদের কাছেই থাকবে)। তারা কাবা শরীফ পরিস্কার করার কাজের জন্য বিভিন্ন মুসলিম দেশের প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী, কুটনীতিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের দের অভিবাদন জানান। মক্কা শহরের গভর্নর তাদের কাবা শরীফের ভিতরে নিয়ে যান এবং তারা জমজম কুপের পানি এবং গোলাপ জল দিয়ে কাবা শরীফের ভিতর পরিস্কার করেন।
আনব্লক করুন যে কোন ওয়েবসাইটকে
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
অনেক সময় বিভিন্ন কারনে অনেক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যায় না। এটি হতে পারে ইচ্ছাকৃত বা হতে পারে আইপি সংক্রান্ত অথবা হতে পারে দেশ ভিত্তিক কোন কারণে। যেমন অনেক সময় বাংলাদেশে থেকে আমেরিকার অনেক ওয়েবসাইটে প্রবেশ রেসট্রিকক্টেড করা থাকে। এই সমস্যাগুলোর সমাধান হিসেবে অনেকে আইপি চেঞ্জ করে থাকে, কিন্তু এই ট্রিক্সটি অনেক সময় কাজ করে না অর্থাৎ আইপি চেঞ্জ করে অনেক সময় এই সমস্যাগুলো হতে পরিত্রাণ পাওয়া যায় না। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন একটি ট্রিক্স যার মাধ্যমে আপনারা যে কোন ওয়েবসাইটকে আনব্লক করতে পারবেন। মূলত এটি কোন ট্রিক্স নয়, এটি একটি ওয়েব লিঙ্ক। লিঙ্কটিতে যাবার জন্য এইখানে ক্লিক করুন। তারপর GO বাটনের পাশের বক্সে নির্দিষ্ট অর্থাৎ যে ওয়েবসাইটটি আনব্লক করতে হবে তার লিঙ্কটি লিখে দিতে হবে। এবার GO চাপলেই আপনি ঐ সাইটটিতে প্রবেশ করতে পারবেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)