আমরা সবাই জানি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থাৎ জায়ান্ট সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত গুগল মামা। চলুন আজকে আমাদের সেই সুপরিচিত গুগল মামাকে নিয়ে একটু মজা করা যাক। নিচে কিছু লিংক দিলাম আপনাদের জন্য। ঐ লিংক গুলো অনুসরণ করে চলে যান। আর খেলা করুন গুগল মামার কোলে- (মজিলা ফায়ারফক্সে পরিক্ষীত।)
গুগলকে নিয়ে মজা করুন
লেবেলসমূহ:
উইন্ডোজের মজা
আমরা সবাই জানি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থাৎ জায়ান্ট সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত গুগল মামা। চলুন আজকে আমাদের সেই সুপরিচিত গুগল মামাকে নিয়ে একটু মজা করা যাক। নিচে কিছু লিংক দিলাম আপনাদের জন্য। ঐ লিংক গুলো অনুসরণ করে চলে যান। আর খেলা করুন গুগল মামার কোলে- (মজিলা ফায়ারফক্সে পরিক্ষীত।)
Read Users' Comments (1)
গোপনে কপি করে নিন পেনড্রাইভের সব তথ্য
লেবেলসমূহ:
হ্যাকিং
আজ আপনাদের সাথে একটি মজার হ্যাকিং সফটওয়্যার শেয়ার করব। মনে করুন আপনার বন্ধুর পেনড্রাইভে এমন একটি ফাইল আছে যা সে আপনাকে দিতে চাচ্ছে না। তখন আপনি এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনার বন্ধুর অগোচরে পেনড্রাইভের সকল তথ্য কপি করে নিতে পারেন। এজন্য সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন এবং ক্র্যাক করে নিন (ক্র্যাকটি সাথে দেওয়া আছে) । এবার প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সেট করে দিন। এরপর দেখুন কেমন মজা হয়।
পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জঙ্গল হলো সুন্দরবন। আসুন এ সম্পর্কে জানি
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
উপরের শিরোনামটি দেখে নিশ্চই বিশ্বাস হচ্ছে না। তাহলে আসুন জেনে নেই জিম করবেটের বর্ণনা থেকে।।
জিম করবেটকে অনেকেই চিনেন।। উপমহাদেশে মানুষখেকো বাঘ আর চিতা মেরে মানুষের অনেক উপকার করেছিলেন তিনি।। সুন্দরবন নিয়ে তার একটি লেখা দিচ্ছি নিচে।। সেটা পড়লেই বুঝতে পারবেন কতটা ভয়ঙ্কর আমাদের এই সুন্দরবন।।
তাই শিকারী যখন শিকারে যান তখন যতক্ষণ না তিনি কোন শিকারকে আঘাত করছেন ততক্ষণ তার কোন ভয়ের কারণ নেই। এই হল সাধারণ নিয়ম। এর ব্যতিক্রম হল সেই বনে- যেখানে মানুষখেকো বাঘ বা সিংহ আছে। ব্যাস। সব উলট পালট হয়ে গেল। সে বনে আর আপনি শুধু শিকারী আর জন্তুটি শুধু শিকার নয়। সেখানে বাঘ বা সিংহও শিকারী, আপনিও শিকার, আর খাদ্য। আপনি চেষ্টা করছেন তাকে শিকার করার জন্য, আর সে চেষ্টা করছে আপনাকে শিকার করার জন্য। এখন যখন জানা আছে যে যাকে আপনি শিকার করার চেষ্টা করছেন সে আপনার চেয়ে অনেক ভাল শিকারী এবং তার শক্তি, চোখ, কান আর জঙ্গলকে ব্যবহার করার ক্ষমতা অর্থাৎ Jungle-craft ইত্যাদির সঙ্গে আপনার চোখ, কান ইত্যাদির কোন তুলনাই হয় না- তখন তফাৎটা লোমহর্ষক।
এই লোমহর্ষক তফাৎটার জন্য সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক শিকারভূমি। অবশ্য আরও কারণ আছে- তবে এটাই প্রধান। ফরেস্ট বিভাগের আন্দাজমতে, সুন্দরবনের যে অংশটা বাংলাদেশের ভাগে পড়েছে, শুধু তাতেই শ' পাঁচেক বাঘ আছে। সবগুলো বাঘই বেঙ্গল টাইগার, আর সবগুলোই মানুষখেকো। অবশ্য সুন্দরবনের প্রত্যেকটা বাঘই যে মানুষ খেয়েছে তা নয়- অনেক বাঘ আছে যেগুলো এখনও মানুষ খায়নি। কিন্তু তার কারন এই নয় যে সেগুলো মানুষখেকো নয়- কারণ হল, সেগুলো এখনও সুযোগ পায়নি। সুযোগ পেলে আর দেরী করবে না অর্থাৎ Potential man-eater.
মনে করুন তো, একজন শিকারী আফ্রিকার জঙ্গলে আর একজন শিকারী সুন্দরবনে পথ হারিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দুজনের কাছেই রাইফেল আর যথেষ্ট গুলী আছে। যিনি আফ্রিকাতে হারিয়ে গেছেন তার দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবার খুব বেশী কারণ নেই। তিনি বিরক্ত না করলে কোন বন্যজন্তু তাকে আক্রমণ করবে না, ক্ষিদে পেলে তিনি হরিণ মেরে, আর পিপাসা পেলে নদীর খালের ঝর্ণার বা নিদেনপক্ষে ডোবার পানি খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে পারবেন। রাত্রে গাছে উঠে বা নিচে আগুন জ্বেলে ঘুম দিলে কেউ বিরক্ত করবে না। তারপর একদিক পানে চলতে চলতে আজ হোক কাল হোক কোন না কোন লোকালয়ে বা অন্ততঃ কোন নিগ্রো গ্রামে পৌঁছুতে পারবেন।
আর যিনি সুন্দরবনে হারিয়েছেন, তিনি যে মহূর্তে কোন বাঘের চোখে পড়বেন সেই মুহূর্ত থেকে বাঘ তার পেছনে লেগে যাবে পাকড়াও করার জন্য, আর তিনি যদি নিজেও বাঘের মতই শিকারী না হন, এবং তা হওয়ার সম্ভাবনা নেহায়েতই কম, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তার সব দুশ্চিন্তার অবসান ঘটবে। এক মহূর্তের অসাবধানতাই যথেষ্ট। ক্ষিদে পেলে হরিণ মারতে পারেন অবশ্য কিন্তু পানি পাবেন না কোথাও। সব পানি লোনা। দিনে দুবার সমুদ্রের জোয়ার এসে সমস্ত বনটা ডুবিয়ে দেয়, কাজেই মাটিতে থাকা চলবে না। গাছগুলোর অধিকাংশই নানা রকম সাপে ভর্তি। আর এক দিক পানে চলার প্রশ্নই ওঠে না এই জন্য, যে সমস্ত বনভূমিটা ছোটবড় নদী, আর খাল দিয়ে জালের মত করে ছাওয়া। সাঁতরে খাল নদী পার হবেন সে আশাও দুরাশা, বড় বড় কুমীর (জিম করবেটের ভাষায়, তখন সুন্দরবনের নদীতে এমনকি হাঙরও ছিল) ভর্তি। কোথায় পৌঁছুবেন সে প্রশ্নও অবান্তর কারন, সুন্দরবনের বন এলাকায় কোন মানুষের বাস নেই। বিপদে পড়লে কেউ যদি ইচ্ছা করেন দৌঁড়াবেন এমনকি তার পর্যন্ত উপায় নেই, অসংখ্য শুলায় বন ভর্তি। দেখে দেখে সাবধানে পা ফেলতে হয়। নাহলে পা চিরে ঢুঁকে যাবে ধারালো শলা!
এই জন্য বলছিলাম সুন্দরবনের সাথে পৃথিবীর কোন বনের তুলনা হয় না। সুন্দরবনে হারিয়ে যাওয়া মানুষ যদি চব্বিশ ঘণ্টাও কোন রকম প্রাণ বাঁচাতে পারে তবে আমি অবাক হব। সুন্দরবন সত্যি পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বন।"
জিম করবেটকে অনেকেই চিনেন।। উপমহাদেশে মানুষখেকো বাঘ আর চিতা মেরে মানুষের অনেক উপকার করেছিলেন তিনি।। সুন্দরবন নিয়ে তার একটি লেখা দিচ্ছি নিচে।। সেটা পড়লেই বুঝতে পারবেন কতটা ভয়ঙ্কর আমাদের এই সুন্দরবন।।
লেখাটি বাংলা অনুবাদ করা।।
"পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর জঙ্গল সুন্দরবন। আফ্রিকা কেন, পৃথিবীর কোথাও কোন বন্যজন্তু আপনাকে গায়ে পড়ে আক্রমণ করতে আসবে না- যদি না আপনি কোন কারন ঘটান। এর একটা কারণ আছে; সব জীব-জানোয়ারের মধ্যে আল্লাহ মানুষ সম্বন্ধে একটা ভয় দিয়ে দিয়েছেন। বললাম ভয়, এটা ঠিক ভয়ও নয়- একটা অদ্ভুত মনোভাব মানুষ সম্বন্ধে- তাকে এড়িয়ে চলার, হঠাৎ সামনা সামনি পড়ে গেলে পালিয়ে যাবার। একটা মানুষ খুব চেঁচামেচি করে একপাল হাতিকে তাড়িয়ে দিতে পারে, এবং দেয়ও। এই ভয় বা যাই বলুন একে, এ যদি না থাকত, তবে আফ্রিকার গভীর ভেতরে, আপনাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য বন্য এলাকায় মানুষ বাস করতে পারত না।তাই শিকারী যখন শিকারে যান তখন যতক্ষণ না তিনি কোন শিকারকে আঘাত করছেন ততক্ষণ তার কোন ভয়ের কারণ নেই। এই হল সাধারণ নিয়ম। এর ব্যতিক্রম হল সেই বনে- যেখানে মানুষখেকো বাঘ বা সিংহ আছে। ব্যাস। সব উলট পালট হয়ে গেল। সে বনে আর আপনি শুধু শিকারী আর জন্তুটি শুধু শিকার নয়। সেখানে বাঘ বা সিংহও শিকারী, আপনিও শিকার, আর খাদ্য। আপনি চেষ্টা করছেন তাকে শিকার করার জন্য, আর সে চেষ্টা করছে আপনাকে শিকার করার জন্য। এখন যখন জানা আছে যে যাকে আপনি শিকার করার চেষ্টা করছেন সে আপনার চেয়ে অনেক ভাল শিকারী এবং তার শক্তি, চোখ, কান আর জঙ্গলকে ব্যবহার করার ক্ষমতা অর্থাৎ Jungle-craft ইত্যাদির সঙ্গে আপনার চোখ, কান ইত্যাদির কোন তুলনাই হয় না- তখন তফাৎটা লোমহর্ষক।
এই লোমহর্ষক তফাৎটার জন্য সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক শিকারভূমি। অবশ্য আরও কারণ আছে- তবে এটাই প্রধান। ফরেস্ট বিভাগের আন্দাজমতে, সুন্দরবনের যে অংশটা বাংলাদেশের ভাগে পড়েছে, শুধু তাতেই শ' পাঁচেক বাঘ আছে। সবগুলো বাঘই বেঙ্গল টাইগার, আর সবগুলোই মানুষখেকো। অবশ্য সুন্দরবনের প্রত্যেকটা বাঘই যে মানুষ খেয়েছে তা নয়- অনেক বাঘ আছে যেগুলো এখনও মানুষ খায়নি। কিন্তু তার কারন এই নয় যে সেগুলো মানুষখেকো নয়- কারণ হল, সেগুলো এখনও সুযোগ পায়নি। সুযোগ পেলে আর দেরী করবে না অর্থাৎ Potential man-eater.
মনে করুন তো, একজন শিকারী আফ্রিকার জঙ্গলে আর একজন শিকারী সুন্দরবনে পথ হারিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দুজনের কাছেই রাইফেল আর যথেষ্ট গুলী আছে। যিনি আফ্রিকাতে হারিয়ে গেছেন তার দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবার খুব বেশী কারণ নেই। তিনি বিরক্ত না করলে কোন বন্যজন্তু তাকে আক্রমণ করবে না, ক্ষিদে পেলে তিনি হরিণ মেরে, আর পিপাসা পেলে নদীর খালের ঝর্ণার বা নিদেনপক্ষে ডোবার পানি খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে পারবেন। রাত্রে গাছে উঠে বা নিচে আগুন জ্বেলে ঘুম দিলে কেউ বিরক্ত করবে না। তারপর একদিক পানে চলতে চলতে আজ হোক কাল হোক কোন না কোন লোকালয়ে বা অন্ততঃ কোন নিগ্রো গ্রামে পৌঁছুতে পারবেন।
আর যিনি সুন্দরবনে হারিয়েছেন, তিনি যে মহূর্তে কোন বাঘের চোখে পড়বেন সেই মুহূর্ত থেকে বাঘ তার পেছনে লেগে যাবে পাকড়াও করার জন্য, আর তিনি যদি নিজেও বাঘের মতই শিকারী না হন, এবং তা হওয়ার সম্ভাবনা নেহায়েতই কম, তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তার সব দুশ্চিন্তার অবসান ঘটবে। এক মহূর্তের অসাবধানতাই যথেষ্ট। ক্ষিদে পেলে হরিণ মারতে পারেন অবশ্য কিন্তু পানি পাবেন না কোথাও। সব পানি লোনা। দিনে দুবার সমুদ্রের জোয়ার এসে সমস্ত বনটা ডুবিয়ে দেয়, কাজেই মাটিতে থাকা চলবে না। গাছগুলোর অধিকাংশই নানা রকম সাপে ভর্তি। আর এক দিক পানে চলার প্রশ্নই ওঠে না এই জন্য, যে সমস্ত বনভূমিটা ছোটবড় নদী, আর খাল দিয়ে জালের মত করে ছাওয়া। সাঁতরে খাল নদী পার হবেন সে আশাও দুরাশা, বড় বড় কুমীর (জিম করবেটের ভাষায়, তখন সুন্দরবনের নদীতে এমনকি হাঙরও ছিল) ভর্তি। কোথায় পৌঁছুবেন সে প্রশ্নও অবান্তর কারন, সুন্দরবনের বন এলাকায় কোন মানুষের বাস নেই। বিপদে পড়লে কেউ যদি ইচ্ছা করেন দৌঁড়াবেন এমনকি তার পর্যন্ত উপায় নেই, অসংখ্য শুলায় বন ভর্তি। দেখে দেখে সাবধানে পা ফেলতে হয়। নাহলে পা চিরে ঢুঁকে যাবে ধারালো শলা!
এই জন্য বলছিলাম সুন্দরবনের সাথে পৃথিবীর কোন বনের তুলনা হয় না। সুন্দরবনে হারিয়ে যাওয়া মানুষ যদি চব্বিশ ঘণ্টাও কোন রকম প্রাণ বাঁচাতে পারে তবে আমি অবাক হব। সুন্দরবন সত্যি পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বন।"
সাইবার ক্যাফেতে কম্পিউটার ব্যবহারে সাবধান হউন
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
আজ আপনাদের সাথে একটি সতর্কতামূলক পোস্ট শেয়ার করছি। আমরা অনেকেই সাইবার ক্যাফেতে ইন্টারনেট বা কম্পিউটার ইউজ করি। যেখানে আমরা আমাদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ একাউন্ট এর তথ্য ইনপুট করে থাকি। কিন্তু অনেক অসাধু সাইবার ক্যাফে ব্যবসায়ী আমাদের অজান্তে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি খুবই সুচতুরভাবে চুরি করছে। যা বোঝা মোটেই কঠিন কিছু নয়। সামান্য সচেতনতাই পারে আমাদের এ বিপদ হতে মুক্ত করতে। বর্তমানে অনেক অসাধু সাইবার ক্যাফে ব্যবসায়ীরা তাদের পিসির পিছনে কীবোর্ড সংযোগের সাথে কনভার্টার সদৃশ দেখতে একটি ডিভাইস ইউজ করে (উপরের চিত্রের ন্যায়)। যা মূলত একটি হার্ডওয়্যার কী-লগার। তাই যদি সাইবার ক্যাফের কোন পিসির পিছনে এই জাতীয় কোন ডিভাইস দেখতে পান তাহলে সেই পিসিটি ব্যবহার না করার উপদেশ দেয়া যাচ্ছে। সবশেষে সাইবার ক্যাফেতে পিসি ব্যবহার করার জন্য কিছু টিপস্ দিচ্ছি-
(১) সাইবার ক্যাফেতে অযথা কোন মেমোরী ডিভাইস যেমন- মেমোরী কার্ড, পেন ড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ড ড্রাইভ ইত্যাদি প্রবেশ করাবেন না।
(২) গুরুত্বপূর্ণ বা খুব সিক্রেট বিভিন্ন তথ্য যেমন একাউন্ট নেম, নম্বর, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সাইবার ক্যাফেতে ব্যবহার না করাই উত্তম।
(৩) প্রয়োজনে একাধিক ইমেল এড্রেস ব্যবহার করুন।
(৪) ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করতে চাইলে তা ইগনর করুন বা বাতিল করে দিন।
(৫) পার্সওয়ার্ড টাইপ করার আগে ভেবে নিন আপনি যে পেজে পাসওয়ার্ড টাইপ করছেন তা ফেক বা ভুয়া কিনা।
(৬) মেইল খোলার সময় কোন এটাচমেন্ট থাকলে তা পরীক্ষা করে ব্যবহার করুন।
(১) সাইবার ক্যাফেতে অযথা কোন মেমোরী ডিভাইস যেমন- মেমোরী কার্ড, পেন ড্রাইভ বা পোর্টেবল হার্ড ড্রাইভ ইত্যাদি প্রবেশ করাবেন না।
(২) গুরুত্বপূর্ণ বা খুব সিক্রেট বিভিন্ন তথ্য যেমন একাউন্ট নেম, নম্বর, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সাইবার ক্যাফেতে ব্যবহার না করাই উত্তম।
(৩) প্রয়োজনে একাধিক ইমেল এড্রেস ব্যবহার করুন।
(৪) ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করতে চাইলে তা ইগনর করুন বা বাতিল করে দিন।
(৫) পার্সওয়ার্ড টাইপ করার আগে ভেবে নিন আপনি যে পেজে পাসওয়ার্ড টাইপ করছেন তা ফেক বা ভুয়া কিনা।
(৬) মেইল খোলার সময় কোন এটাচমেন্ট থাকলে তা পরীক্ষা করে ব্যবহার করুন।
জানতে চান আপনি পৃথিবীর কততম মানুষ?
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
কেমন হয় যদি আপনি জানতে পারেন যে আপনি পৃথিবীর কততম মানুষ। বিবিসি কর্তৃপক্ষ তাদের সফটওয়্যার মাধ্যমে এটা দাবী করেছে যে তারা যে কোন মানুষের পৃথিবীতে জন্মের সংখ্যাক্রম বলে দিতে পারবে। তাই আর অপেক্ষা কেন? জেনে নিন আপনি পৃথিবীর কততম মনুষ্য সদস্য। তাই এক্ষুণি চলে যান নিচের ঠিকানায়। ওখানে আপনার জন্ম তারিখ দিয়ে দিন। তাহলেই আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।
ডাউনলোড করুন বাংলাদেশের তৈরি সিস্টেম ক্লিনিং সফটওয়্যার "ঝাড়ুদার"
লেবেলসমূহ:
ডাউনলোড
কম্পিউটারকে জঞ্জাল মুক্ত রাখতে আমরা কত না সিস্টেম ক্লিনিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। এসব সফটওয়্যার বিভিন্ন টেম্পরারি ফাইল, কুকি, ইন্টারনেট হিস্টোরি, প্রিফেচ, ব্রোকেন শর্টকাট ইত্যাদি অনাকাঙ্খিত ও অপ্রোয়জনীয় ফাইলসমূহ মুছে ফেলে কম্পিউটারকে জঞ্জালমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। তবে এসব সফটওয়্যারের সবগুলোই বিদেশী সফটওয়্যার। তাই আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বাংলাদেশে তৈরি প্রথম পূর্ণাঙ্গ সিস্টেম ক্লিনিং সফটওয়্যার, যার নাম "ঝাড়ুদার"। সফটওয়্যারটি পিসির প্রায় ৮০ ধরনের সিস্টেম ডাস্ট ডিটেক্ট ও ক্লিন করতে সক্ষম। সফটওয়্যারটির মাধ্যমে ইউএসবি রাইট প্রোটেকশন রিমুভ করাও সম্ভব। সফটওয়্যারটি সম্পূর্ণ বাংলাদেশী একটি উন্মুক্ত সফটওয়্যার। যা কোন অংশেই অন্যান্য বিদেশী সফটওয়্যার থেকে কম শক্তিশালী নয়। তাই এক্ষুণি ডাউনলোড করে নিন এই কাজের সফটওয়্যারটি নিচের লিংক হতে।
আপনার বন্ধুকে মেইল করুন যে কোন ইমেল এড্রেস ব্যবহার করে
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আজ আপনাদের শিখাবো কিভাবে অন্যের ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে কাউকে মেইল করবেন। এতে আপনার বন্ধু নিশ্চিতভাবে চমকাবেই। আপনি চাইলে আপনার বন্ধুর ই-মেইল এড্রেস ব্যবহার করেই বন্ধুকে মেইল করে চমকে দিতে পারবেন। ব্যপারটা খুবই সোজা। তাই এক্ষুণি শুরু করুন আর চমকে দিন আপনারে বন্ধুকে। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন।২। তারপর পেজটির নিচের দিকে দেখুন মেইল এডিটর এর মতো রয়েছে।
৩। এখানে সাধারণ মেইল করার মতো তথ্য দিয়ে দিন। আপনার মজা করার জন্য শুধুমাত্র From বক্সে আপনার উদ্দিষ্ট ই-মেইল এড্রেসটি দিয়ে দিলেই হলো।
৪। মেসেজটি টাইপ করে নিচের সিকিউরিটি কোডটি লিখে Send Now বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস হয়ে গেল।
এবার আসছে নকিয়ার উইন্ডোজ ফোন
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
নকিয়ার সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেমে বেশ কিছু সমস্যা থাকায় তারা অপারেটিং সিস্টেম চেঞ্জ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল অনেক আগেই। কারণ সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেম তাদের রেপুটেশন অনেকটা কমিয়ে দিয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় তারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমকে তাদের মূল অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহার করার ঘোষণা দেয় এবং সম্প্রতি মাইক্রোসফট এর সাথে এই ব্যাপারে চুক্তি করে। তাই খুব শীঘ্রই বাজারে আসতে যাচ্ছে নকিয়ার প্রথম উইন্ডোজ ফোন "Nokia 703"। এটি স্মার্টফোনের রাজা খ্যাত নকিয়ার আর একটি বিস্ময়কর সংষ্করণ। আসুন দেখে নিই ফোনটিতে কি কি ফিচার থাকছে-
অপারেটিং সিস্টেম - উইন্ডোজ সেভেন (ম্যাংগো) !! নেটওয়ার্ক - 3G & 3.5Gওজন - ১১৪ গ্রাম (প্রায়) !! প্রসেসর - ১ গিগাহার্টজ
র্যাম - ৫১২ মেহাবাইট !! রম - ১ গিগাবাইট
ডিসপ্লে - ৩.৭ ইঞ্চি (টাচস্ক্রীণ) !! রেজুলেশন - ৪০০x৮০০ পিক্সেল
ক্যামেরা - ৫ মেগাপিক্সেল (এলইডি ফ্লাশ) !! ভিডিও - 703 এও 30 ফ্রেম পার সেকেন্ডে ৭২০p HD
অন্যান্য - Portrait ও Landscape উভয় Mode এই QWERTY কী বোর্ড ব্যবহারের সুবিধা + নোকিয়া ৭০৩ এ যুক্ত করা হয়েছে সম্পূর্ন নতুন দ্রূতগতির একটি ওয়েব
ব্রাউজার।এই ব্রাউজারটিতে WAP 2.0/xHTML, HTML সহ প্রায় ওয়েব পেজই
support করবে + Bluetooth, Wifi,Audio Jack, FM Radio, TV Out + mp4,avi,wmv,flv সাপোর্ট + ৮ গিগাবাইট মেমোরী (কোন এক্সটার্নাল মেমোরী কার্ড লাগানোর সুযোগ নেই)
ফোনটির দাম এখনো জানা যায়নি। তবে খুব তাড়াতাড়ি ফোনটি বাজারে চলে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। হ্যাকিং এর বিশ্ব রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশের "টাইগার মেট"
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
হ্যাকিং একটি স্বীকৃত অপরাধ বলে বিবেচিত হলেও প্রকৃতপক্ষে হ্যাকিং একটি আর্ট বা শিল্প। হ্যাকিং দু প্রকারের হয়ে থাকে। যার মধ্যে ইথিক্যাল হ্যাকিং বর্তমানে সিকিউরিটির ক্ষেত্রে একটি খুবই প্রয়োজনীয় বিবেচ্য বিষয়। বাংলাদেশেও কমবেশি হ্যাকিং গ্রুপ রয়েছে। যার মধ্যে TiGER-M@ATE সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সম্ভবত সবচেয়ে বড় হ্যাকিং গ্রুপ। সম্প্রতি প্রায় ৭ লক্ষ ওয়েবসাইট একসাথে হ্যাক করে বাংলাদেশের এই TiGER-M@ATE গড়েছে হ্যাকিং এর বিশ্ব রেকর্ড। খবরটি একদিকে খারাপ দেখালেও অন্যদিকে বাংলাদেশের সফটওয়্যার শিল্পের জন্য একটি বিরাট সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিল। সারা বিশ্ব বাংলাদেশকে একটি অন্য রূপে চিনতে পারল। টাইগার-মেট এর এই এচিভমেন্ট নিয়ে সারা বিশ্বে প্রকাশিত কিছু নিউজ এর রেফারেন্স নিচে দেওয়া হল-
http://uscyberlabs.com/blog/2011/09/29/cyber-911-average-small-business-person-tiger-mate-hack
http://www.demonstech.com/2011/09/700000-websites-hacked-in-single-shot.html
http://blastmagazine.com/the-magazine/technology/tech-news/computers/inmotion-hosting-apologizes-says-it-understands-method-used-by-tiger-mte
এবার তৈরি হল পৃথিবীর প্রথম পচনশীল গাড়ি
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
প্রযুক্তি এবার তার বিষ্ময়করতার মাঝে যোগ করল নতুন একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার। আর তা হল পচনশীল গাড়ি। গাড়িটির নাম "ফিনিক্স রোডস্টার"। এটির তৈরি ও নকশা করেছেন ফিলিপাইনের নকশাবিদ কেনেথ কোবনপু এবং আলব্রেথ ব্রিনকার। বাঁশ, র্যাটন, স্টিল এবং নাইলন দিয়ে তৈরি হয়েছে এই গাড়িটি যেটা পুরানো হয়ে গেলে নিজে থেকেই পঁচে গিয়ে পরিবেশের সাথে মিশে যাবে। গাড়িটির দৈর্ঘ্য ১৫৩ ইঞ্চি এবং একটি বিদ্যুত শক্তি দিয়ে চলে। পরিবেশবান্ধব গাড়ি তৈরির সচেতনতা বাড়ানোর জন্য এই গাড়িটি তৈরি বলে জানিয়েছেন এর ডিজাইনাররা। শিল্পোন্নত দেশসমূহে একজন মানুষ গড়ে ৫ বছর গাড়ি চালায়। এই ধারণা মাথায় রেখেই ফিনিক্স গাড়িটির কাঠামো ও চামড়া তৈরি করা হয়েছে। এই চামড়া সহজেই পরিবর্তন করে নেওয়া যায় ও যেমন খুশি তেমন আকৃতি দেওয়া যায়।
আপনিই তৈরি করে নিন আপনার মোবাইলের জন্য আপনার নামসহ স্ক্রীণসেভার
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
আমরা মোবাইলে অনেক ধরনের স্ক্রীণসেভার ইউজ করি। যেগুলোতে বিভিন্ন লেখা ব্যবহার হয়। কিন্তু আপনি যদি চান আপনার মোবাইল স্ক্রীণসেভার এ আপনার নামই লেখা থাকবে তাহলে আপনাকে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। এজন্য চলে যান এই লিঙ্কে। এবার নির্ধারণ করে ক্লিক করুন পছন্দের স্ক্রিণসেভার এ। এবার আপনার মোবাইলের ব্র্যান্ড ও মডেল সিলেক্ট করুন। তারপর আপনার নাম বা যে লেখাটি প্রদর্শন করতে চাচ্ছেন সেটি লিখে দিন। তারপর রিফ্রেশ প্রিভিউ বাটনটির উপর ক্লিক করুন। এবার ডান পাশের ছবিটির উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Save image as বা Save picture as সিলেক্ট করে সেইভ করে নিন। ব্যাস এবার এটি ব্যবহার করুন। আপনার মোবাইলে।
কয়েকটা মজার জিনিস শিখুন
লেবেলসমূহ:
উইন্ডোজের মজা
উইন্ডোজের কিছু সফটওয়্যার বাগ আছে যা নিয়ে মাইক্রোসফট নিজেই বিষ্মিত। সেরকমই দুটি জিনিস আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব। দেখুন আর মজা নিন-
১। আপনি কখনো উইন্ডোজের কোন ফোল্ডার এর নাম CON লিখে সেভ করতে পারবেন না। একজন ভারতীয় নাগরিক এটি আবিষ্কার করেন। Microsoft ও এ ব্যাপারে বিষ্ময় প্রকাশ করেন। এছাড়াও CON, AUX, COM1, COM2, COM3, COM4, LPT1, LPT2, LPT3, PRN, NUL ইত্যাদি নামগুলো ব্যবহার করেও আপনি উইন্ডোজে কোন ফোল্ডার তৈরি করতে পারবেন না।
২। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করে টাইপ করুন =rand(200,99) এবং এন্টার চাপুন। দেখুন মজা।এটি আবিস্কার করেন ব্রাজিলিয়ান নাগরিক এটি Microsoft এর কাছেও বিষ্ময়কর ব্যাপার এমনকি বিল গেটসও এর উত্তর দিতে পারেনি।
গুগল জাদুঃ (বোনাস)
গুগল ওপেন করুন এবং google gravity লিখে সার্চ দিন। যে প্রথম লিঙ্কটি আসবে সেটিতে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। দেখুন মজা। এবার মাউস দিয়ে টুকরা গুলো তোলার চেষ্টা করুন। মজা নিন।
১। আপনি কখনো উইন্ডোজের কোন ফোল্ডার এর নাম CON লিখে সেভ করতে পারবেন না। একজন ভারতীয় নাগরিক এটি আবিষ্কার করেন। Microsoft ও এ ব্যাপারে বিষ্ময় প্রকাশ করেন। এছাড়াও CON, AUX, COM1, COM2, COM3, COM4, LPT1, LPT2, LPT3, PRN, NUL ইত্যাদি নামগুলো ব্যবহার করেও আপনি উইন্ডোজে কোন ফোল্ডার তৈরি করতে পারবেন না।
২। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করে টাইপ করুন =rand(200,99) এবং এন্টার চাপুন। দেখুন মজা।এটি আবিস্কার করেন ব্রাজিলিয়ান নাগরিক এটি Microsoft এর কাছেও বিষ্ময়কর ব্যাপার এমনকি বিল গেটসও এর উত্তর দিতে পারেনি।
গুগল জাদুঃ (বোনাস)
গুগল ওপেন করুন এবং google gravity লিখে সার্চ দিন। যে প্রথম লিঙ্কটি আসবে সেটিতে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। দেখুন মজা। এবার মাউস দিয়ে টুকরা গুলো তোলার চেষ্টা করুন। মজা নিন।
অস্ত্রের জগতে নতুন সংস্করণ "মোবাইল ফোন পিস্তল"
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি দারুন খবর। যার নাম মোবাইল ফোন পিস্তল। দেখতে সাদাসিদা মোবাইল ফোনের মতো দেখতে হলেও এর ভিতর লুকিয়ে আছে চারটি পয়েন্ট টুটু বুলেট সম্বলিত একটি অসাধারণ পিস্তল। সাম্প্রতিক সময়ে এমনি একটি পিস্তলের আবির্ভাব ঘটেছে সন্ত্রাস জগতে। ঘটনাটি সর্বপ্রথম ইতালী পুলিশের নজরে আসে। ইতালী মাফিয়া পরিবারে রেইড করে তারা এই দারুন অস্ত্রটির সন্ধান পেয়েছে। ইতালীর নেপলসের এক ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই অস্ত্রটির ডিজাইন করেছে বলে ধারণা করা হয়। মোবাইল পিস্তলটির ট্রিগার হিসেবে ব্যবহৃত হয় কীপ্যাডের চারটি বাটন। ফোনটির এন্টেনা ব্যারেলের কাজ করে অর্থাৎ ফোনটির এন্টেনা হতে বুলেট নির্গত বা ফায়ার হয়। মোবাইল ফোনটিকে আরো বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার জন্য এটির সাথে একটি ডিসপ্লে সংযুক্ত করা হয়েছে। অস্ত্রটির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর হতে পৃথিবীর প্রায় সব এয়ারপোর্টে মোবাইল ফোন স্ক্যানার এর মাধ্যমে মোবাইল ফোন চেক করা হচ্ছে। তবে মোবাইল ফোন পিস্তলটির ওজন সাধারণ মোবাইল ফোন এর তুলনায় বেশি হওয়াতে এটি সাধারণভাবেই সন্দেহের উদ্রেক করে।
বাংলাদেশে তৈরি প্রথম ল্যাপটপের দাম ও কিছু ছবি
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
আপনারা হয়ত অনেকেই অবগত আছেন যে বাংলাদেশ "দোয়েল" নামে একটি ল্যাপটপ তৈরি করছে। কিছু দিনের মধ্যেই ল্যাপটপটির বাজারজাত কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। তবে আশার কথা এই যে, এই ল্যাপটপটির ৪টি মডেল রয়েছে যেগুলোর দাম সর্বনিম্ম ৭,৫০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৩,০০০ টার মধ্যে রয়েছে। ল্যাপটপটি সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্যাদি জানতে আমার পূর্বের পোস্টটি দেখুন। নিচে দোয়েল ল্যাপটপটির কিছু এক্সক্লুসিভ ছবি দেখে নিন।
আসুন পবিত্র কাবা শরীফ সম্পর্কে জেনে নিই কিছু এক্সক্লুসিভ তথ্য (মেগা পোস্ট)
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম পবিএ কাবা শরীফ সম্পর্কে একটি মেগা পোস্ট করব। তাই অনেক খুজেঁ আপনাদের জন্য জোগাড় করলাম এক্সক্লুসিভ কিছু তথ্য। যা জানা আমার মতে আপনার জন্য অনেক সোয়াবের হবে। না হলেও আপনার জেনারেল নলেজ বৃদ্ধি পাবে। তাই এক্ষুনি জেনে নিন পবিত্র কাবা শরীফ সম্পর্কে মূল্যবান কিছু তথ্য-
সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ মানুষের আদি পিতা হযরত আদম (আ.) ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ চেয়ে আল্লাহর নিকট দোয়া করলে আল্লাহর হুকুমে ফেরেশতারা বাইতুল ইজ্জত এর নকশা পৃথিবীর মধ্যস্থলে ফেলে দেন। বাইতুল ইজ্জত হচ্ছে চতুর্থ আসমানে অবস্থিত একটি মসজিদ যা ফেরেশতারা আল্লাহর ইবাদত করার জন্য ব্যবহার করে। হযরত আদম (আ.) এর ছেলে হযরত শীষ (আ.) ঐ নকশার উপর ভিত্তি করে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন, এই মসজিদই আমাদের কাবা শরীফ।
অন্যান্য তথ্যঃ
কাবা একটি বড় পাথরের কাজ করা কাঠামো যার আকৃতি প্রায় একটি ঘন এর মত। কাবা শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ মুকা’আব অর্থ ঘন থেকে। এটি কাছের মাক্কাহ পাহাড়ের গ্রানাইট দ্বারা তৈরি যা দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ২৫সেঃমিঃ (১০ ইঞ্চি) মার্বেল পাথরের ভিত্তির উপর যা বাইরের দিকে ৩০সেঃমিঃ (১ ফুট) বাড়িয়ে আছে। কাঠামোতে জায়গার পরিমাণ প্রায়
১৩.১০ মিঃ (৪৩ ফুট) উচ্চতা, পাশাপাশি ১১.০৩ মিঃ X ১২.৬২ মিঃ চারটি কোন কম্পাসের প্রায় চার বিন্দু বরাবর মুখ করা।কাবার পূর্ব কোনা হচ্ছে রুকন-আল- আসওয়াদ” (কাল পাথর অথবা “আল-হাজারুল-আসওয়াদ”), একটি উল্কাপিন্ডের অবশেষ; উত্তর কোনা হল “রুকন-আল-ইরাকী” (ইরাকী কোণ); পশ্চিমে রয়েছে “রুকন-আল-সামী” (পূর্ব-ভূমধ্য সাগরীয় কোণ) এবং দক্ষিণে “রুকন-আল-ইয়ামানী” ।
কাবা কালো সিল্কের উপরে স্বর্ণ-খচিত ক্যালিগ্রাফি করা কাপড়ের গিলাফে আবৃত থাকে। কাপড়টি কিসওয়াহ নামে পরিচিত ; যা প্রতিবছর পরিবর্তন করা হয়।কালেমা সাহাদাত এ কাপড়ের মধ্যে সুতা দিয়ে লিখার কাঠামো তৈরি করা হয়। এর দুই তৃতীয়াংশ কোরানের বাণী স্বর্ণ দিয়ে এম্রোয়ডারি করা হয়।
পবিত্র কাবা শরীফ পরিস্কার করার জন্যে এর দরজা বছরে দুইবার খোলা হয়। রমজান এর ১৫ দিন আগে এবং হজ্জ এর ১৫ দিন আগে। কাবা শরীফের দরজার চাবি বনী সায়বা নামক এক গোত্রের কাছে থাকে (মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এই চাবী এই গোত্রের কাছে দিয়েছিলেন, যা কিয়ামতের আগ পর্যন্ত তাদের কাছেই থাকবে)। তারা কাবা শরীফ পরিস্কার করার কাজের জন্য বিভিন্ন মুসলিম দেশের প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী, কুটনীতিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের দের অভিবাদন জানান। মক্কা শহরের গভর্নর তাদের কাবা শরীফের ভিতরে নিয়ে যান এবং তারা জমজম কুপের পানি এবং গোলাপ জল দিয়ে কাবা শরীফের ভিতর পরিস্কার করেন।
সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ মানুষের আদি পিতা হযরত আদম (আ.) ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ চেয়ে আল্লাহর নিকট দোয়া করলে আল্লাহর হুকুমে ফেরেশতারা বাইতুল ইজ্জত এর নকশা পৃথিবীর মধ্যস্থলে ফেলে দেন। বাইতুল ইজ্জত হচ্ছে চতুর্থ আসমানে অবস্থিত একটি মসজিদ যা ফেরেশতারা আল্লাহর ইবাদত করার জন্য ব্যবহার করে। হযরত আদম (আ.) এর ছেলে হযরত শীষ (আ.) ঐ নকশার উপর ভিত্তি করে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন, এই মসজিদই আমাদের কাবা শরীফ।
অন্যান্য তথ্যঃ
১। কাবা
শরীফের উচ্চতা পূর্ব দিক থেকে ১৪ মিটার, পশ্চিম ও দক্ষিন দিক থেকে ১২.১১
মিটার এবং উত্তর দিক থেকে ১১.২৮ মিটার। এর ভেতরের মেঝে রঙ্গিন মার্বেল
পাথরে তৈরী।
২। এর সিলিংকে তিনটি কাঠের পিলার ধরে রেখেছে। প্রতিটি পিলারের
ব্যাস ৪৪ সে.মি.। কাবা শরীফের দুটি সিলিং রয়েছে।
৩। এর ভেতরের দেয়ালগুলি সবুজ
ভেলভেটের পর্দা দিয়ে আবৃত। এই পর্দাগুলি প্রতি তিন বছর পর পর পরিবর্তন করা
হয়।
৪। এর ছাদে ১২৭ সে.মি লম্বা ও ১০৪ সে.মি. প্রস্থের একটি ভেন্টিলেটার আছে
যেটি দিয়ে সূর্যের আলো ভেতরে প্রবেশ করে। এটি একটি কাচ দিয়ে ঢাকা থাকে।
যখন কাবা ঘরের ভেতর ধোয়া হয় তখন এই কাচটি খোলা হয়।
৫। কাবা ঘরের ভেতর প্রতি
বছর দুবার ধোয়া হয়, শাবান মাসের ১৫ তারিখ এবং মহররম মাসের মাঝামঝি সময়।
৬। মেঝে এবং দেয়াল গোলাপ আতর মিশ্রিত জমজমের পানি দিয়ে ধোয়া হয়। ধোয়ার পরে
মেঝে এবং দেয়াল সাদা কাপড় ও টিসু দিয়ে মোছা হয়। এরপর দেয়ালগুলি পারফিউম
দিয়ে সুগন্ধযুক্ত করা হয়।
৭। কাবা শরীফের কালো কাপড়ের আবরনটি(কিশওয়া) প্রতি
বছর ৯ই জিলহজ্জ পরিবর্তন করা হয়। — সুত্র : সৌদি গেজেট, ৩ জানুয়ারী, ২০১০।
পবিত্র কাবা ঘড়ের ভিতরের দৃশ্য ডা. মুজ্জামিল সিদ্দিকি,
প্রেসিডেন্ট, ইসলামিক সোসাইটি, উত্তর আমেরিকা (আইএসএনএ) সৌভাগ্যক্রমে তিনি
১৯৯৮ সালের অক্টোবর মাসে এ পবিত্র ঘরখানার ভেতরে যাওয়ার সুযোগ পান। তিনি
সাউন্ড ভিশনের সাক্ষাতকালে কাবাঘরের ভেতরের বর্ণনায় যা বলেন, তার কিছু অংশ
এখানে উল্লেখ করা হলো- ১. কাবা ঘরের ভেতরে
কোনো ইলেকট্রিক লাইট নাই। ২. এ ঘরের মেঝে এবং ওয়াল মার্বেল পাথর দ্বারা
নির্মিত। ৩. এ ঘরের কোনো জানালা নাই। ৪. কাবা ঘরের ১টি মাত্র দরজা।
বাস্তবিক কাঠামো ও অবস্থানঃ কাবা একটি বড় পাথরের কাজ করা কাঠামো যার আকৃতি প্রায় একটি ঘন এর মত। কাবা শব্দটি এসেছে আরবি শব্দ মুকা’আব অর্থ ঘন থেকে। এটি কাছের মাক্কাহ পাহাড়ের গ্রানাইট দ্বারা তৈরি যা দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ২৫সেঃমিঃ (১০ ইঞ্চি) মার্বেল পাথরের ভিত্তির উপর যা বাইরের দিকে ৩০সেঃমিঃ (১ ফুট) বাড়িয়ে আছে। কাঠামোতে জায়গার পরিমাণ প্রায়
১৩.১০ মিঃ (৪৩ ফুট) উচ্চতা, পাশাপাশি ১১.০৩ মিঃ X ১২.৬২ মিঃ চারটি কোন কম্পাসের প্রায় চার বিন্দু বরাবর মুখ করা।কাবার পূর্ব কোনা হচ্ছে রুকন-আল- আসওয়াদ” (কাল পাথর অথবা “আল-হাজারুল-আসওয়াদ”), একটি উল্কাপিন্ডের অবশেষ; উত্তর কোনা হল “রুকন-আল-ইরাকী” (ইরাকী কোণ); পশ্চিমে রয়েছে “রুকন-আল-সামী” (পূর্ব-ভূমধ্য সাগরীয় কোণ) এবং দক্ষিণে “রুকন-আল-ইয়ামানী” ।
কাবা কালো সিল্কের উপরে স্বর্ণ-খচিত ক্যালিগ্রাফি করা কাপড়ের গিলাফে আবৃত থাকে। কাপড়টি কিসওয়াহ নামে পরিচিত ; যা প্রতিবছর পরিবর্তন করা হয়।কালেমা সাহাদাত এ কাপড়ের মধ্যে সুতা দিয়ে লিখার কাঠামো তৈরি করা হয়। এর দুই তৃতীয়াংশ কোরানের বাণী স্বর্ণ দিয়ে এম্রোয়ডারি করা হয়।
পবিত্র কাবা শরীফ পরিস্কার করার জন্যে এর দরজা বছরে দুইবার খোলা হয়। রমজান এর ১৫ দিন আগে এবং হজ্জ এর ১৫ দিন আগে। কাবা শরীফের দরজার চাবি বনী সায়বা নামক এক গোত্রের কাছে থাকে (মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) এই চাবী এই গোত্রের কাছে দিয়েছিলেন, যা কিয়ামতের আগ পর্যন্ত তাদের কাছেই থাকবে)। তারা কাবা শরীফ পরিস্কার করার কাজের জন্য বিভিন্ন মুসলিম দেশের প্রেসিডেন্ট, মন্ত্রী, কুটনীতিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের দের অভিবাদন জানান। মক্কা শহরের গভর্নর তাদের কাবা শরীফের ভিতরে নিয়ে যান এবং তারা জমজম কুপের পানি এবং গোলাপ জল দিয়ে কাবা শরীফের ভিতর পরিস্কার করেন।
আনব্লক করুন যে কোন ওয়েবসাইটকে
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
অনেক সময় বিভিন্ন কারনে অনেক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যায় না। এটি হতে পারে ইচ্ছাকৃত বা হতে পারে আইপি সংক্রান্ত অথবা হতে পারে দেশ ভিত্তিক কোন কারণে। যেমন অনেক সময় বাংলাদেশে থেকে আমেরিকার অনেক ওয়েবসাইটে প্রবেশ রেসট্রিকক্টেড করা থাকে। এই সমস্যাগুলোর সমাধান হিসেবে অনেকে আইপি চেঞ্জ করে থাকে, কিন্তু এই ট্রিক্সটি অনেক সময় কাজ করে না অর্থাৎ আইপি চেঞ্জ করে অনেক সময় এই সমস্যাগুলো হতে পরিত্রাণ পাওয়া যায় না। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন একটি ট্রিক্স যার মাধ্যমে আপনারা যে কোন ওয়েবসাইটকে আনব্লক করতে পারবেন। মূলত এটি কোন ট্রিক্স নয়, এটি একটি ওয়েব লিঙ্ক। লিঙ্কটিতে যাবার জন্য এইখানে ক্লিক করুন। তারপর GO বাটনের পাশের বক্সে নির্দিষ্ট অর্থাৎ যে ওয়েবসাইটটি আনব্লক করতে হবে তার লিঙ্কটি লিখে দিতে হবে। এবার GO চাপলেই আপনি ঐ সাইটটিতে প্রবেশ করতে পারবেন।
আপনি কি জানেন আপনার দৈনিক কত গ্লাস পানি পান করা উচিত?
লেবেলসমূহ:
জানার বিষয়
পানির অপর নাম জীবন। পানি ছাড়া আমরা বাঁচতে পারি না। আমরা জানি আমাদের শরীরে দৈনিক গড়ে ৮ গ্লাস পানি দরকার হয়। কিন্তু এই চাহিদা একেক জনের ক্ষেত্রে একেক ধরনের। যেমন কারো শরীরে দৈনিক ৮ গ্লাসের চেয়ে বেশি পানি দরকার হতে পারে আবার কোন কারো শরীরে ৮ গ্লাসের অনেক কম পানি দরকার হতে পারে। এজন্য সবার তার শরীরে পানির চাহিদা কতটুকু তা অবশ্যই জেনে নেওয়া প্রয়োজন। তাহলে কিভাবে জানবেন আপনার শরীরে পানির চাহিদা দৈনিক কত গ্লাস? এজন্য কি ডাক্তার এর কাছে যাবেন? অবশ্যই না।
তাই আজ আপনাদের এমন একটি সাইটের ঠিকানা দেব যেটা এক কথায় একটি অনলাইন ক্যালকুলেটর। যার মাধ্যমে আপনি আপনার শরীরে দৈনিক পানির চাহিদা কতটুকু তা মেপে দেখতে পারবেন। শুধু আপনার ওজন লিখে দিলেই হবে। তাই এক্ষুনি পরিমাপ করে দেখুন আপনার শরীরে পানির দৈনিক চাহিদা কতটুকু। চলে যান নিচের লিংকে-
তাই আজ আপনাদের এমন একটি সাইটের ঠিকানা দেব যেটা এক কথায় একটি অনলাইন ক্যালকুলেটর। যার মাধ্যমে আপনি আপনার শরীরে দৈনিক পানির চাহিদা কতটুকু তা মেপে দেখতে পারবেন। শুধু আপনার ওজন লিখে দিলেই হবে। তাই এক্ষুনি পরিমাপ করে দেখুন আপনার শরীরে পানির দৈনিক চাহিদা কতটুকু। চলে যান নিচের লিংকে-
আপনার হার্ড ডিস্কের ড্রাইভ লুকিয়ে ফেলুন (কোন সফটওয়্যার ছাড়াই!!!)
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আমরা অনেক সময় অনেক জরুরী বা গোপনীয় ফাইল/ফোল্ডার একটি নিদিষ্ট ড্রাইভে রাখি। তাই এই ড্রাইভটি যাতে নিরাপদ থাকে সে দিকে নজর দিতে হয় সর্বাগ্রে। তাই অনেকেই ড্রাইভ লক করে থাকে। কিন্তু ভাল সফটওয়্যার এর অভাবে শেষ পর্যন্ত ড্রাইভটিই নষ্ট হয়ে যায় বা খোলা যায় না। তাই এই সমস্যার একটি ভাল সমাধান হচ্ছে ড্রাইভ লুকিয়ে রাখা। তাই আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে সবথেকে সহজ পদ্ধতিতে আপনারা কম্পিউটারের ড্রাইভ লুকিয়ে ফেলতে পারবেন। তাও আবার কোন সফটওয়্যার ছাড়াই। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। প্রথমে Win+R চেপে রান ডায়লগ বক্স নিয়ে আসুন এবং DISKPART লিখে এন্টার চাপুন।
২। তাহলে ডস উইন্ডো চালু হবে। এবার list volume লিখে এন্টার চাপতে হবে।
৩। তাহলে আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভগুলোর বিস্তারিত তথ্য দেখাবে। এবার আপনি যে ভলিয়্যুমটি লুকাতে চাচ্ছেন সে ভলিয়্যুমটির নাম্বার দেখুন কত?
৪। এবার লিখুন select volume এবং একটা স্পেস দিয়ে সেই ভলিয়্যুম নাম্বারটি দিন এবং এন্টার চাপুন। যেমন- select volume 1 যদি আপনি এক নম্বর ভলিয়্যুমটি আপনি হাইড করতে চান তাহলে।
৫। এবার লিখুন remove letter এবং একটি স্পেস দিয়ে ড্রাইভ লেটারটি (বড় হাতের অক্ষরে)। যেমন- remove letter D যদি আপনি D ড্রাইভটি হাইড করতে চান। অবশ্যই সেটি পূর্বে সিলেক্টকৃত ড্রাইভ ভলিয়্যুমটির ড্রাইভ লেটার হতে হবে।
৬। এখন এন্টার দিলেই দেখবেন মাই কম্পিউটারে আপনার ড্রাইভটি দেখাচ্ছে না।
৭। এবার পূণরায় ফিরিয়ে আনতে হলে উপরের সব ধাপ ঠিক ঠিক করে শুধুমাত্র ৫ম ধাপে এসে remove letter এর পরিবর্তে assign letter লিখে স্পেস দিয়ে ড্রাইভ লেটারটি লিখে এন্টার চাপতে হবে। তাহলেই আবার ড্রাইভটি মাই কম্পিউটারে দেখা যাবে।
ভাইরাসের মতো তৈরি করুন হাজার হাজার ফোল্ডার, চমকে দিন বন্ধুকে
লেবেলসমূহ:
উইন্ডোজের মজা
আজকে আপনাদের শিখাবো কিভাবে কয়েক লাইন কোড লিখেই হাজার হাজার ফোল্ডার তৈরি করে আপনার বন্ধুকে চমকে দিবেন। এজন্য প্রথমে নোটপ্যাড খুলে নিচের মতো কোড লিখুন -
@echo off
:top
md %random%
goto top
এবার ফাইলটি makefolder.bat নামে সেইভ করুন। এখানে .bat এক্সটেনশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবার সেইভকৃত ফাইলটি ডেস্কটপ বা যে কোন জায়গায় রেখে ডাবল ক্লিক করুন। এবার দেখুন মুহুর্তের মধ্যেই হাজার হাজার ফোল্ডার তৈরি হতে থাকবে।
@echo off
:top
md %random%
goto top
এবার ফাইলটি makefolder.bat নামে সেইভ করুন। এখানে .bat এক্সটেনশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবার সেইভকৃত ফাইলটি ডেস্কটপ বা যে কোন জায়গায় রেখে ডাবল ক্লিক করুন। এবার দেখুন মুহুর্তের মধ্যেই হাজার হাজার ফোল্ডার তৈরি হতে থাকবে।
নিয়ে নিন সর্বকাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও কনভার্টার
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
আজকের মোবাইল ও কম্পিউটারের যুগে বিনোদন একটি গুরুত্বপূর্ণ সমালোচিত শব্দ। এই দুটি বিস্ময়কর যন্ত্র বিনোদনের বিভিন্ন মাত্রার সাথে আমাদের পরিচয় করে দিয়েছে। যেমন মোবাইলেই এখন অতি উচ্চ মানের ভিডিও দেখা যায়। এই ভিডিও দেখার জন্য সাধারণ ভিডিও ফাইলগুলোকে মোবাইল এর ফরমেটে কনভার্ট করে নিতে হয়। এজন্য দরকার হয় একটি ভাল ভিডিও কনভার্টার এর। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ভিডিও এর মান তেমন ভাল হয় না। এর মূল কারন ঐ ভিডিও কনভার্টার। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি খুবই জনপ্রিয় ভিডিও কনভার্টার। এটি শুধু মোবাইল ভিডিও কনভার্টারই নয়। এটির মাধ্যমে অডিও কনভার্শন, নরমাল ভিডিও কনভার্শন, সাউন্ড+ভিডিও কোয়ালিটি বাড়ানো ইত্যাদি কাজগুলো করা যায়। এটির নাম Allok all in one converter। তাই এক্ষুনি নিচের লিঙ্ক হতে কনভার্টারটি ডাউনলোড করে নিন (সিরিয়াল সাথে দেওয়া আছে)।
ফায়ারফক্সের গতি বাড়ান সহজেই
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করে না এরকম ব্যবহারকারী নেই বললেই চলে। কিন্তু আমাদের দেশের ইন্টারনেট স্পীডের তুলনাই মজিলা ফায়ারফক্স একটু স্লোই বটে। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন একটি টিপস যার মাধ্যমে আপনি ফায়ারফক্সের গতি বাড়াতে পারবেন খুব সহজেই। এজন্য যা করতে হবে-
১। এজন্য ফায়ারফক্সের এড্রেস বারে about:config লিখে এন্টার চাপুন। তাহলে একটি সতর্ক বার্তা আসবে, এখানে I`l be careful, I promise এ ক্লিক করুন।
২। এবার নিচের সেটিং অনুসারে অপশনগুলো খুজে বের করে (ডাবল ক্লিক এর মাধ্যমে) সেট করুন-(ক) network.http.pipelining
সেট করুন true
(খ) network.http.proxy.pipelining
সেট করুন true
(গ) network.http.pipelining.maxrequests
সেট করুন 30
(ঘ) network.dns.disableIPv6
সেট করুন true
(ঙ)
এবার উইন্ডোর যে কোন খালি জায়গায় মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New-> Integer সিলেক্ট করে nglayout.initialpaint.delay নাম দিয়ে ভ্যালু ০ (জিরো) করে দিন।আবার মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New-> Boolean সিলেক্ট করে content.notify.ontimer নাম দিয়ে সেট করুন
true
আবার মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New-> Boolean সিলেক্ট করে content.interrupt.parsing নাম দিয়ে সেট করুন
true
আবার
মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New-> Integer সিলেক্ট করে content.notify.interval নাম দিয়ে ভ্যালু 750000 করে দিন।আবার
মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New-> Integer সিলেক্ট করে content.max.tokenizing নাম দিয়ে ভ্যালু 2250000 করে দিন। আবার
মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New-> Integer সিলেক্ট করে content.notify.backoffcount নাম দিয়ে ভ্যালু 5 করে দিন।আবার
মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New-> Integer সিলেক্ট করে content.switch.threshold নাম দিয়ে ভ্যালু 750000 করে দিন।এবার ফায়ারফক্স রিস্টার্ট দিন এবং দেখুন স্পীডের মজা।
লক করুন আপনার কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্ট (কোন সফটওয়্যার ছাড়াই !!!)
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
ইউএসবি কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পোর্টগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিশেষ করে বর্তমান যুগে ইউএসবি প্রযুক্তি বিভিন্ন ডিভাইস এর ব্যবহার সহজ করে দিয়েছে। আবার এই পোর্ট ইউজ করেই হতে পারে ডাটা চুরি, ভাইরাস আক্রমন সহ বিভিন্ন অসাধু কাজ। এ সমস্যা হতে মুক্ত হওয়ার জন্য আমরা অনেকেই বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করি যার মাধ্যমে ইউএসবি পোর্টগুলোকে সাময়িকভাবে বন্ধ করে রাখা যায়।
আজ আপনাদের সাথে এমন একটি টিপস্ শেয়ার করব যার মাধ্যমে আপনারা কোন সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্ট বন্ধ করতে পারবেন। এজন্য যা করতে হবে-
১। প্রথমে Win+R কীদ্বয় চাপতে হবে, তাহলে Run ডায়লগ বক্স আসবে।
২। এবার Regedit লিখে এন্টার চাপতে হবে। তাহলে Registry Editor ডায়লগ বক্স আসবে।
৩। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE >> SYSTEM >> CurrentControlSet >> Services >> UsbStor ধাপগুলো অনুসরণ করি।
৪। এবার ডান পাশের অংশ হতে Start এ ডাবল ক্লিক করে ভ্যালু ডাটা বক্সে 4 টাইপ করে দিয়ে Hexadecimal এ ক্লিক করে দিতে হবে (যদি তা সিলেক্টেড না থাকে)। এবার ওকে করে বেরিয়ে আসুন। (সরাসরি কাজ না করলে রিস্টার্ট দিন)
তাহলেই আপনার ইউএসবি পোর্ট ব্লক হয়ে যাবে। আবার খুলতে হলে 4 এর জায়গায় 3 লিখে দিন। তাহলেই ইউএসবি পুনরায় আনব্লক হয়ে যাবে।
আপনার লো কনফিগারেশন পিসিটির জন্য একটি জরুরী টিপস
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আপনার পিসি যদি লো কনফিগারেশন এর হয়ে থাকে, তাহলে এই টিপসটি অনুসরণ করে আপনি আপনার কম্পিউটারের সামগ্রিক পারফরমেন্স বৃদ্ধি করতে পারবেন। এই টিপসটির মূল উদ্দেশ্য উইন্ডোজ এক্সপির প্রিফেচ্ অপশনটি ডসেবল করা। এই প্রিফেচ্ অপশনটি ডিসেবল করার মাধ্যমে কম্পিউটারের বুট টাইম, এপ্লিকেশন লোড টাইম, পারফরমেন্স ইত্যাদি তরান্বিত করা যাবে। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-১। প্রথমে Win+R চেপে Regedit লিখে এন্টার চাপুন।
২। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\Session Manager\Memory Management\PrefetchParameters ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
৩। এবার EnablePrefetcher এর ভ্যালু ০ (শুন্য) সেট করে বেরিয়ে আসুন।
৪। এবার রিস্টার্ট দিয়ে দেখুন আপনার লো কনফিগারেশন পিসির সামগ্রিক দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে কিনা।
২। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\Session Manager\Memory Management\PrefetchParameters ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
৩। এবার EnablePrefetcher এর ভ্যালু ০ (শুন্য) সেট করে বেরিয়ে আসুন।
৪। এবার রিস্টার্ট দিয়ে দেখুন আপনার লো কনফিগারেশন পিসির সামগ্রিক দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে কিনা।
এবার এক্সপির গেস্ট একাউন্টেও পাসওয়ার্ড দিতে পারবেন
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আমরা সাধারণত সবাই (যারা যারা এক্সপি ব্যবহার করে থাকেন) এডমিনিস্ট্রেটর একাউন্ট ব্যবহার করি। আমরা জানি কম্পিউটারের সমস্ত এডমিনিস্ট্রেটিভ পাওয়ার অন্যের হাতে তুলে দেওয়াটা কতটুকু ভয়ংকর হতে পারে। তাই এ সমস্যার সমাধান হিসেবে অনেকেই এক্সটির গেস্ট একাউন্ট ব্যবহার করে থাকে। গেস্ট একাউন্টের মূল সুবিধা হচ্ছে একজন গেস্ট ইউজার কোনভাবেই কম্পিউটারের মূল সফটওয়্যার কাঠামো পরিবর্তন করার কোন ক্ষমতাই পায় না। অর্থাৎ সে চাইলেই কোন সফটওয়্যারের কোন ক্ষতি করতে পারবে না। এছাড়াও আরো বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে এই গেস্ট একাউন্টে। কিন্তু এই গেস্ট একাউন্টের মূল অসুবিধা হচ্ছে এতে পাসওয়ার্ড প্রদান করা যায় না। এক্সপিতে সাধারণ কন্ট্রোল প্যানেল ব্যবহার করে গেস্ট একাউন্টে পাসওয়ার্ড দেয়া যায় না। গেলেও পদ্ধতিগুলো খুবই জটিল। তাই এই সমস্যার সমাধান হিসেবে আজ আপনাদের শিখাবো কিভাবে সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিতে গেস্ট একাউন্টে পাসওয়ার্ড প্রদান করা যাবে। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
১। প্রথমে আপনার এডমিনিস্ট্রেটর (সাধারণ ইউজার) একাউন্টে প্রবেশ করুন।
২। এবার Win+R চেপে রান ডায়লগ বক্স আসলে সেখানে CMD লিখে এন্টার চাপুন।
৩।এবার ডস উইন্ডো আসলে (সাধারণত কালো স্ক্রীণ) সেখানে net user guest * লিখে এন্টার চাপুন।
৪। তাহলে এবার আপনার কাছ থেকে পাসওয়ার্ড চাইবে (সাধারণত দুইবার)।
ব্যস হয়ে গেল। এবার আপনার গেস্ট একাউন্ট খোলার চেষ্টা করুন। দেখুন পাসওয়ার্ড ছাড়া খুলতে পারছেন কিনা।
১। প্রথমে আপনার এডমিনিস্ট্রেটর (সাধারণ ইউজার) একাউন্টে প্রবেশ করুন।
২। এবার Win+R চেপে রান ডায়লগ বক্স আসলে সেখানে CMD লিখে এন্টার চাপুন।
৩।এবার ডস উইন্ডো আসলে (সাধারণত কালো স্ক্রীণ) সেখানে net user guest * লিখে এন্টার চাপুন।
৪। তাহলে এবার আপনার কাছ থেকে পাসওয়ার্ড চাইবে (সাধারণত দুইবার)।
ব্যস হয়ে গেল। এবার আপনার গেস্ট একাউন্ট খোলার চেষ্টা করুন। দেখুন পাসওয়ার্ড ছাড়া খুলতে পারছেন কিনা।
হাতের স্পর্শেই ক্র্যাশ করুন আপনার বন্ধুর উইন্ডোজ এক্সপি
লেবেলসমূহ:
উইন্ডোজের মজা
আপনি একটি ট্রিক্স খাটিয়ে আপনার বন্ধুর উইন্ডোজ এক্সপিকে হাতের স্পর্শেই ক্র্যাশ করে দিতে পারবেন। তবে উইন্ডোজটি চিরতরে ক্র্যাশ হবে না। তাই ভয় নেই। তাই এখুনি ট্রিক্সটি খাটান আর চমকে দিন আপনার বন্ধুকে, যে আপনি চাইলেই যে কোন কম্পিউটার ক্র্যাশ করতে পারেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-১। এজন্য Win+R কীদ্বয় চেপে Regedit লিখে এন্টার চাপুন।
২। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE >> SYSTEM >> CurrentControlSet >> Services >> i8042prt >> Parameters ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
৩। এবার ডান পাশের খালি অংশে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে New হতে Dword Value সিলেক্ট করে CrashOnCtrlScroll নাম দিন।
৪। এবার CrashOnCtrlScroll নামের Dword Value ভ্যালুটির উপর ডাবল ক্লিক করে Value Data বক্সে 0 এর জায়গায় 1 দিয়ে ওকে করে বের হয়ে আসুন।
৫। এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন।
এবার কম্পিউটারটি অন হলে কীবোর্ড হতে Ctrl কী চেপে ধরে Scroll Lock বাটন দুই বার চাপলেই দেখবেন এক্সপি ক্র্যাশ করেছে।
২। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE >> SYSTEM >> CurrentControlSet >> Services >> i8042prt >> Parameters ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
৩। এবার ডান পাশের খালি অংশে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে New হতে Dword Value সিলেক্ট করে CrashOnCtrlScroll নাম দিন।
৪। এবার CrashOnCtrlScroll নামের Dword Value ভ্যালুটির উপর ডাবল ক্লিক করে Value Data বক্সে 0 এর জায়গায় 1 দিয়ে ওকে করে বের হয়ে আসুন।
৫। এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন।
এবার কম্পিউটারটি অন হলে কীবোর্ড হতে Ctrl কী চেপে ধরে Scroll Lock বাটন দুই বার চাপলেই দেখবেন এক্সপি ক্র্যাশ করেছে।
সহজেই ব্লক করে রাখুন যে কোন ওয়েবসাইটকে
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আপনি চাইলেই আপনার কম্পিউটারে যে কোন ওয়েবসাইটকে ব্লক করে রাখতে পারেন। বিশেষ করে অভিভাবকরা অনেক সময় বিভিন্ন সাইটের অপব্যবহার বন্ধ করতে চায়। তখন এই অপশনটি কাজে আসতে পারে। আবার কোন অফিসে নির্দিষ্ট কোন সাইটকে ব্লক করে রাখার দরকার হতে পারে। বা আপনি চাচ্ছেন যে একটি নিদিষ্ট ওয়েব সাইট আপনার কম্পিউটারে কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। এই অবস্থায় আপনি নিচের অপশনটি ব্যবহার করে সহজেই যে কোন ওয়েবসাইটকে ব্লক করে রাখতে পারবেন-১। এজন্য প্রথমে মাই কম্পিউটার ওপেন করে উইন্ডোজ নামক ফোল্ডারে প্রবেশ করি। এবার System32 নামক ফোল্ডারে প্র্রবেশ করি। এবার Driver এবং etc নামক ফোল্ডারে প্রবেশ করি। এখানে hosts, network ও protocol নামে তিনটি ফাইল পাওয়া যাবে।
২। এবার hosts নামক ফাইলটি Notepad এর মাধ্যমে ওপেন করুন। এবার ডকুমেন্টটির শেষে চলে যান এবং 127.0.0.1 নম্বরটি লিখুন।
৩। এবার নম্বরটির পাশে একটি স্পেস দিয়ে আপনি যে সাইটটি ব্লক করতে চান সেটি লিখে দিন। (এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটির নামের সাথে http:// বা www কথাগুলো উল্লেখ না করাই ভালো হবে।)
৪। এবার ডকুমেন্টটি সেভ করে বন্ধ করুন এবং কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন।
এখন দেখুন আপনার উল্লিখিত ওয়েব সাইটে আপনি নিজেই প্রবেশ করতে পারছেন না।
২। এবার hosts নামক ফাইলটি Notepad এর মাধ্যমে ওপেন করুন। এবার ডকুমেন্টটির শেষে চলে যান এবং 127.0.0.1 নম্বরটি লিখুন।
৩। এবার নম্বরটির পাশে একটি স্পেস দিয়ে আপনি যে সাইটটি ব্লক করতে চান সেটি লিখে দিন। (এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটির নামের সাথে http:// বা www কথাগুলো উল্লেখ না করাই ভালো হবে।)
৪। এবার ডকুমেন্টটি সেভ করে বন্ধ করুন এবং কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন।
এখন দেখুন আপনার উল্লিখিত ওয়েব সাইটে আপনি নিজেই প্রবেশ করতে পারছেন না।
ডাউনলোড করুন মজার একটি স্ক্রীণসেভার
লেবেলসমূহ:
ডাউনলোড
অনেকেই নিজের কম্পিউটারে নিত্য নতুন স্ক্রীণসেভার ও ওয়ালপেপার ব্যবহার করতে পছন্দ করে। তাই আজ আপনাদের উপহার দেব এমনি একটি মজার স্ক্রীণসেভার। স্ক্রীণসেভারটি আপনার কম্পিউটারে বর্ষাকালের এফেক্ট তৈরি করবে। বৃষ্টির ফোটা ও বিদ্যুৎ চমকানোর অসাধারণ এফেক্ট রয়েছে স্ক্রীণসেভারটিতে। তাই এখুনি ডাউনলোড করে ফেলুন স্ক্রীণসেভারটি। ক্র্যাক সাথে দেয়া আছে।
এবার টি-শার্টেই রিচার্জ করতে পারবেন আপনার মোবাইল ফোনটিকে
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
আশ্চর্য হলেও সত্যি। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন একটি টিশার্ট তৈরি করেছেন যেটি উচ্চমাত্রার শব্দ শোষণ করতে পারে ও তার মাধ্যমে মোবাইল ফোনের ব্যাটারী রিচার্জ করতে পারে। টিশার্ট টি এমন একটি ডিভাইস হিসেবে কাজ করবে যেটি উচ্চ মাত্রার শব্দ তরঙ্গকে বৈদ্যুতিক তরঙ্গে রুপান্তর করতে পারে। এজন্য শব্দ যত বেশি হবে ব্যাটারী তত তাড়াতাড়ি চার্জ হবে। এমন অদ্ভুত টিশার্টটি তৈরি করেছেন টেলিকম জায়ান্ট অরেঞ্জ-এর বিজ্ঞানীরা। তাদের বিজ্ঞানীদের মতে যেখানে যত জোরে শব্দ হবে (যেমন কোন ব্যন্ড পার্টি, কনসার্ট ইত্যাদি) সেখানে শুধুমাত্র চার্জ এর প্লাগটি মোবাইলে লাগিয়ে নিলেই হবে। টিশার্টটি তৈরিতে বিজ্ঞানীরা ৪ সাইজের পিকোইলেকট্রিক ফিল্ম ব্যবহার করেছেন। যা শব্দ তরঙ্গকে শোষণ করতে পারে।
জেনে নিন বাংলাদেশের তৈরি দোয়েল নোটবুক কম্পিউটারটির কনফিগারেশন
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
বাংলাদেশে তৈরি দোয়েল নামের ল্যাপটপ/নোটবুকটির বাজারজাত করণ বর্তমান মাস হতে শুরু হবে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জানিয়েছেন। দোয়েল নোটবুকটির নূন্যতম বাজার দাম হতে পারে ১২,০০০ টাকা হতে ১৪,০০০ টাকার মধ্যে। নোটবুকটির মাদারবোর্ড সহ ৬০ শতাংশ যন্ত্রাংশ বাংলাদেশে তৈরি হবে। পরীক্ষামূলকভাবে শুধুমাত্র ২০০ নোটবুক উৎপাদন করা হবে। ১৮০ কোটি টাকার এই প্রকল্পে টেশিসের (টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড) গাজীপুর কারখানায় প্রতি মাসে প্রায় ১০ হাজার দোয়েল নোটবুক উৎপাদন করা যাবে। তো আসুন এক নজর দেখে নিই কি কি থাকছে বাংলাদেশের তৈরি এই দোয়েল নোটবুকটিতে -
১। মনিটর - ১০.১ ইঞ্চি।
২। প্রসেসর - ইন্টেল আ্যাটম N455 (১.৬৬ গিগার্হাজ)।
৩। রেম - ১ গিগাবাইট (DDR3)।
৪। হার্ড ডিস্ক - ২৫০ গিগাবাইট।
৫। অন্যান্য - ১.৩ মেগাপিক্সেল ওয়েবক্যাম + ২টি ইউএসবি পোর্ট + ওয়াইফাই + থ্রিসেল ব্যাটারী + দুই ঘন্টা ব্যাটারী ব্যকআপ + কার্ড রিডার ইত্যাদি।
১। মনিটর - ১০.১ ইঞ্চি।
২। প্রসেসর - ইন্টেল আ্যাটম N455 (১.৬৬ গিগার্হাজ)।
৩। রেম - ১ গিগাবাইট (DDR3)।
৪। হার্ড ডিস্ক - ২৫০ গিগাবাইট।
৫। অন্যান্য - ১.৩ মেগাপিক্সেল ওয়েবক্যাম + ২টি ইউএসবি পোর্ট + ওয়াইফাই + থ্রিসেল ব্যাটারী + দুই ঘন্টা ব্যাটারী ব্যকআপ + কার্ড রিডার ইত্যাদি।
পরিচিত হন পৃথিবীর প্রথম ডুয়েল কোর মোবাইল/স্মার্ট ফোনের সাথে
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
আধুনিক পার্সনাল কম্পিউটারের পাশাপাশি বর্তমান কালের স্মার্ট মোবাইল ফোনগুলোতেও প্রসেসর ব্যবহার হচ্ছে। যার সূত্র ধরে স্মার্ট ফোন প্রসেসরও পা দিল ডুয়েল কোরের রাজ্যে। বিশ্বখ্যাত ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা এলজি সর্বপ্রথম এই ডুয়েল কোর স্মার্টফোন বাজারে নিয়ে এসেছে। এই স্মার্ট মোবাইল ফোনটির নাম LG Optimus 2X। এলজি দাবী করছে যে এটিই বর্তমান কালের সবচেয়ে দ্রুততম স্মার্টফোন। চলুন এক ঝলক দেখে নিই কি কি বৈশিষ্ট্য থাকছে এই স্মার্টফোনটিতে-
১। নেটওয়ার্ক ও ওজন - টুজি + থ্রিজি, ১৩৯ গ্রাম।
২। ডিসপ্লে - IPS LCD capacitive টাচস্ক্রিন, ৪(চার) ইঞ্চি।
৩। রেজুলেশন - ৪৮০X৮০০।
৪। মেমোরী - ৮ জিবি + ৫১২ রেম, ৩২ জিবি এক্সপান্ডেবল।
৫। কমিউনিকেশন - এজ্ + জিপিআরএস + থ্রিজি + ডব্লিউ ল্যান + ব্লুটুথ + ইউএসবি।
৬। ক্যামেরা - ৮ মেগাপিক্সেল (অটোফোকাস + এলইডি ফ্লাশ) + সেকেন্ডারী - ১.৩ মেগাপিক্সেল ।
৭। অপারেটিং সিস্টেম - এনড্রয়েড v2.2 (Froyo)।
৮। প্রসেসর - Dual-core 1GHz ARM Cortex-A9 proccessor।
৯। অন্যান্য - এফএম রেডিও + পুশ মেইল + ইন্টারনেট ম্যাসেঞ্জার + জিপিএস + জাভা সাপোর্ট ইত্যাদি।
স্মার্টফোনটির দাম নির্ধারন হয়েছে ৩৫০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় সাইত্রিশ হাজার চুয়াত্তর টাকার মতো (তবে ভ্যাটসহ দাম আরো বেশি হতে পারে)।
১। নেটওয়ার্ক ও ওজন - টুজি + থ্রিজি, ১৩৯ গ্রাম।
২। ডিসপ্লে - IPS LCD capacitive টাচস্ক্রিন, ৪(চার) ইঞ্চি।
৩। রেজুলেশন - ৪৮০X৮০০।
৪। মেমোরী - ৮ জিবি + ৫১২ রেম, ৩২ জিবি এক্সপান্ডেবল।
৫। কমিউনিকেশন - এজ্ + জিপিআরএস + থ্রিজি + ডব্লিউ ল্যান + ব্লুটুথ + ইউএসবি।
৬। ক্যামেরা - ৮ মেগাপিক্সেল (অটোফোকাস + এলইডি ফ্লাশ) + সেকেন্ডারী - ১.৩ মেগাপিক্সেল ।
৭। অপারেটিং সিস্টেম - এনড্রয়েড v2.2 (Froyo)।
৮। প্রসেসর - Dual-core 1GHz ARM Cortex-A9 proccessor।
৯। অন্যান্য - এফএম রেডিও + পুশ মেইল + ইন্টারনেট ম্যাসেঞ্জার + জিপিএস + জাভা সাপোর্ট ইত্যাদি।
স্মার্টফোনটির দাম নির্ধারন হয়েছে ৩৫০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় সাইত্রিশ হাজার চুয়াত্তর টাকার মতো (তবে ভ্যাটসহ দাম আরো বেশি হতে পারে)।
ফেইসবুক অবমুক্ত করল ভিডিও চ্যাটিং সুবিধা
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
ফেইসবুক অনেকদিন ধরেই ব্যবহারকারীদেরকে ভিডিও কলিং এর লোভ দেখিয়ে আসছিল। সম্প্রতি গুগল তার সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট গুগল প্লাসে এই ভিডিও কলিং সুবিধা যোগ করেছে। তাই হয়ত প্রতিযোগীতার কথা মাথায় রেখেই ফেইসবুক ভিডিও কলিং সুবিধা অবমুক্ত করে দিল। তবে ফেইসবুক এই সুবিধাটি সরাসরি ইন্টিগ্রেড না করে আলাদা স্কাইপি প্লাগইন ব্যবহার করছে। ভবিষ্যতে হয়ত সুবিধাটি ফেইসবুক ইন্টিগ্রেড করবে। তাই ফেইসবুকে ভিডিও কলিং/চ্যাটিং সুবিধা উপভোগ করার জন্য আপনাকে প্রথমে ফেইসবুক ভিডিও প্লাগিনটি এই লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড হবার পর FacebookVideoCallSetup নামক ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করলেই প্লাগিনটি অনলাইনে ইন্সটল হতে শুরু করবে। এবার http://www.facebook.com/videocalling লিংকে গিয়ে Get Started বাটনে ক্লিক করলে আপনার কোন কোন বন্ধুরা এই ভিডিও কলিং সেবাটি ব্যবহার করছে তা জানতে পারবেন। এবার ডান পাশের লিস্ট হতে চ্যাট এ থাকা বন্ধুর উপর ক্লিক করে চ্যাট করার সময় চ্যাট উইন্ডোতে কোণায় ভিডিও কলিং আইকন দেখতে পারবেন, যেখানে ক্লিক করার মাধ্যমে বন্ধুর সাথে শুরু করতে পারবেন ভিডিও কলিং।
হ্যাকিং শিখুন বাংলায়
লেবেলসমূহ:
ই-বুক
হ্যাকিং অনেকের কাছেই একটি রোমাঞ্চকর বিষয়। কেনা চায় হ্যাকিং শিখে কাজে লাগাতে। অনেকেই মনে করেন হ্যাকিং একটি খারাপ কাজ। কিন্তু তারা মূল বিষয়টি ভাবে না। প্রতিটি জিনিসেরই একটি ভাল ও একটি খারাপ দিক আছে। যেমন ডাইনামাইট তৈরি হয়েছিল বড় বড় পাহাড় ভেঙে সমান করার জন্য কিন্তু তার অন্য রকম ব্যবহার আমরা নিত্যদিন দেখতে পাই। কার্যত হ্যাকিং কোন খারাপ কাজ নয়। কোন সফটওয়্যার বা ওয়েব সাইট হ্যাক হলে ঐ সফটওয়্যার বা ওয়েব সাইটের মালিক ঐ সফটওয়্যার বা ওয়েব সাইটের দূর্বলতা সম্পর্কে জানতে পারে ও পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। এ জন্য বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল কম্পানীগুলোতে ইথিক্যাল হ্যাকারদের প্রচুর পোস্ট রয়েছে। যাই হোক হ্যাকিং একটি মেধা ও বুদ্ধিমত্তার কাজ। সবার কম বেশি হ্যাকিং জানা উচিত। কারণ হ্যাকিং সম্পর্কে না জানলে নিজেকেই হ্যাকিং এর শিকার হতে হয়। তাই আজ আপনাদের উপহার দেব হ্যাকিং সম্পর্কিত একটি ই-বুক। তাও আবার বাংলায়। তাই এখনি ডাউনলোড করে নিন এই ইবুকটি আর হ্যাকিং শিখতে বসে যান।
উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ করুন আরো দ্রুত
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
সাধারণত উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ হতে গড়ে ২৫-৩০ সেকেন্ড সময় লাগে। কিন্তু একটি ট্রিক্স এর মাধ্যমে আমরা এই সময়টিকে আরো অনেক কমিয়ে আনতে পারি। আজকে আপনাদের শিখাবো সেই ট্রিক্সটি যার মাধ্যমে আপনারা আরো দ্রুত উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ করতে পারবেন। ট্রিক্সটি এপ্লাই করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। উইন্ডোজ এক্সটি সেটআপের প্রথম ধাপ (ড্রাইভ ফরমেটিং, ফাইল কপিইং ইত্যাদি) শেষ হবার পর কম্পিউটার রিস্টার্ট নেবে এবং গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসে সেটআপ শুরু হবে।
২। এখানে Installing Windows নামক অংশে কাজ করা অবস্থায় কী বোর্ড হতে Shift+F10 চাপুন। তাহলে ডস উইন্ডো চালু হবে।
৩। এখানে taskmgr লিখে এন্টার চাপুন। তাহলে উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার চালু হবে। এখান থেকে Processes ট্যাবে ক্লিক করে Setup.exe এর উপর মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Set Priority তে High সিলেক্ট করে দিন।
৪। এবার উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার ও ডস উইন্ডো বন্ধ করে দিন এবং দেখুন আপনার উইন্ডোজ এক্সপি কত দ্রুত সেটআপ হয়ে যাবে।
১। উইন্ডোজ এক্সটি সেটআপের প্রথম ধাপ (ড্রাইভ ফরমেটিং, ফাইল কপিইং ইত্যাদি) শেষ হবার পর কম্পিউটার রিস্টার্ট নেবে এবং গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসে সেটআপ শুরু হবে।
২। এখানে Installing Windows নামক অংশে কাজ করা অবস্থায় কী বোর্ড হতে Shift+F10 চাপুন। তাহলে ডস উইন্ডো চালু হবে।
৩। এখানে taskmgr লিখে এন্টার চাপুন। তাহলে উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার চালু হবে। এখান থেকে Processes ট্যাবে ক্লিক করে Setup.exe এর উপর মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Set Priority তে High সিলেক্ট করে দিন।
৪। এবার উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার ও ডস উইন্ডো বন্ধ করে দিন এবং দেখুন আপনার উইন্ডোজ এক্সপি কত দ্রুত সেটআপ হয়ে যাবে।
স্মার্টফোনের বাজারে নকিয়া এবার আনছে এন ৯
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
বিশ্বখ্যাত মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নকিয়া এবার তাদের স্মার্টফোনের বাজার সমৃদ্ধ করার জন্য বাজারে আনতে যাচ্ছে নকিয়া এন ৮ এর পরবর্তী ভার্সন এন ৯। নকিয়া দাবী করছে এটি তাদের স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। আসুন দেখে নিই কি কি বৈশিষ্ট্য থাকছে এই এন ৯ এ।
১। AmoLED ডিসপ্লে (রেজুলেশন-৪৮০x৮৫৪)।
২। ১গিগাহার্টস প্রসেসর + ১জিবি র্যাম।
৩। মাল্টিটাচ্ টেকনোলজি।
৪। নকিয়ার নিজস্ব ওপেনসোর্স অপারেটিং সিস্টেম - MeeGo OS।
৫। স্টোরেজ ১৬জিবি ও ৬৪জিবি (মেমোরী কার্ড/স্লট বিহীন)।
৬। মাইক্রো সিম কার্ড সিস্টেম।
৭। ৮ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা + ডুয়েল এলইডি ফ্লাশ।
৮। 3G, WiFi, WiMAX, Bluetooth, GPRS, EDGE।
৯। A-GPS + পাউয়ারফুল Ovi Maps।
১০। Dolby Mobile sound enhancement প্রযুক্তি।
১। AmoLED ডিসপ্লে (রেজুলেশন-৪৮০x৮৫৪)।
২। ১গিগাহার্টস প্রসেসর + ১জিবি র্যাম।
৩। মাল্টিটাচ্ টেকনোলজি।
৪। নকিয়ার নিজস্ব ওপেনসোর্স অপারেটিং সিস্টেম - MeeGo OS।
৫। স্টোরেজ ১৬জিবি ও ৬৪জিবি (মেমোরী কার্ড/স্লট বিহীন)।
৬। মাইক্রো সিম কার্ড সিস্টেম।
৭। ৮ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা + ডুয়েল এলইডি ফ্লাশ।
৮। 3G, WiFi, WiMAX, Bluetooth, GPRS, EDGE।
৯। A-GPS + পাউয়ারফুল Ovi Maps।
১০। Dolby Mobile sound enhancement প্রযুক্তি।
পরিচিত হন বর্তমানের সবচাইতে দ্রুতগতির কম্পিউটারের সাথে
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
আপনি কি জানেন বর্তমান সময়কার সবচাইতে দ্রুতগতির কম্পিউটার কোনটি? এটির নাম কি বা কোথায় অবস্থিত অথবা কোন দেশ এই কম্পিউটারটি তৈরি করেছে। নিশ্চয় জানতে ইচ্ছা হচ্ছে। তাই আপনাদের অবহিত করার জন্যই আমার এই পোস্ট। উত্তরগুলো জানার জন্য নিচের অংশটুকু পড়ুন।
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার এর নাম হচ্ছে "K Computer"। K Computer তৈরি করেছে জাপানের বিশ্ববিখ্যাত টেকনোলজি জায়ান্ট কোম্পানী ফুজিৎসু। K শব্দটি এসেছে জাপানি শব্দ Kei থেকে। Kei শব্দের অর্থ ১০ Quadrillion। এটি জাপানের Riken Advanced Institute of Computational Science, KOBE তে অবস্থিত। এটির গণনা ক্ষমতা ৮.২ Quadrillion/sec। এটি ফুজিৎসুর ৬৮৫৪৪ টি ২ GHz SPARCH VIIIfx প্রসেসর দিয়ে তৈরি। যার প্রতিটিতে রয়েছে ৮টি করে কোর। কম্পিউটারটি চালাতে বিদ্যুৎ খরচ হয় ৯.৮MW। যার মাধ্যমে প্রায় ১০০০০ টি ঘরে বিদ্যুতায়ন করা যায়।
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার এর নাম হচ্ছে "K Computer"। K Computer তৈরি করেছে জাপানের বিশ্ববিখ্যাত টেকনোলজি জায়ান্ট কোম্পানী ফুজিৎসু। K শব্দটি এসেছে জাপানি শব্দ Kei থেকে। Kei শব্দের অর্থ ১০ Quadrillion। এটি জাপানের Riken Advanced Institute of Computational Science, KOBE তে অবস্থিত। এটির গণনা ক্ষমতা ৮.২ Quadrillion/sec। এটি ফুজিৎসুর ৬৮৫৪৪ টি ২ GHz SPARCH VIIIfx প্রসেসর দিয়ে তৈরি। যার প্রতিটিতে রয়েছে ৮টি করে কোর। কম্পিউটারটি চালাতে বিদ্যুৎ খরচ হয় ৯.৮MW। যার মাধ্যমে প্রায় ১০০০০ টি ঘরে বিদ্যুতায়ন করা যায়।
নকিয়া মোবাইল দিয়ে আরো দ্রুতগতিতে ইন্টারনেট ব্রাউজ করুন (আপনার পিসিতে)
লেবেলসমূহ:
মোবাইল
আমরা অনেকেই নকিয়া মোবাইল এর মাধ্যমে পিসিতে ইন্টারনেট ব্রাউজ করে থাকি। এ জন্য পিসি স্যূট নামক সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা হয়। আজ আপনাদের শিখাবো কিভাবে নকিয়া মোবাইলের ইন্টারনেট স্পীড বৃদ্ধি করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। প্রথমে আপনার মোবাইলটি পিসিতে কানেক্ট করুন।
২। এবার Win+R চেপে ncpa.cpl লিখে Enter চাপুন।
৩। এবার নকিয়া মডেমের আইকনটিতে (সেখানে Nokia USB Modem#1 এ রকম একটা লেখা থাকবে) ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।
৪। এবার General নামক ট্যাবের Configure নামক বাটনে ক্লিক করুন।
৫। এবার যে ডায়লগ বক্সটি আসবে সেখান থেকে Maximum speed (bps)-এর পাশের Box থেকে ক্লিক করে 921600 করে দিন এবং ok বাটনে চেপে বেরিয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেক্ট করে দেখুন স্পীড বেড়ে গেছে।
১। প্রথমে আপনার মোবাইলটি পিসিতে কানেক্ট করুন।
২। এবার Win+R চেপে ncpa.cpl লিখে Enter চাপুন।
৩। এবার নকিয়া মডেমের আইকনটিতে (সেখানে Nokia USB Modem#1 এ রকম একটা লেখা থাকবে) ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন।
৪। এবার General নামক ট্যাবের Configure নামক বাটনে ক্লিক করুন।
৫। এবার যে ডায়লগ বক্সটি আসবে সেখান থেকে Maximum speed (bps)-এর পাশের Box থেকে ক্লিক করে 921600 করে দিন এবং ok বাটনে চেপে বেরিয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেক্ট করে দেখুন স্পীড বেড়ে গেছে।
বাংলাদেশ এবার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে যাচ্ছে
লেবেলসমূহ:
প্রযুক্তি খবর
বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাতে খুব শীঘ্রই একটি বড় বিবর্তন আসতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ আগামী ২ বছরের মধ্যে একটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করতে যাচ্ছে। ২০১৩ সালের মধ্যে এই স্যাটেলাইট এর যাবতীয় কাজ শেষ হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এই কার্যক্রমটির তদারকিতে থাকবে বাংলাদেশ স্পেস রিসার্চ এন্ড রিমোট সেন্সিং অর্গানাইজেশন। প্রতিষ্ঠানটি এপস্ক নামের একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠানের সাথে একযোগে এই কার্যক্রম তদারকি করবে। এই স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তি খাত আরো শক্তিশালী হবে। জলবায়ু, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদি সম্পর্কিত পূর্বাভাষ দেওয়া সহজ হবে। এছাড়াও এই স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে আমরা কেবল টিভি নেটওয়ার্ক ছাড়াই প্রায় সকল টিভি চ্যানেল উপভোগ করতে পারব। এই কার্যক্রমে ব্যয় হবে প্রায় ১৫০ থেকে ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ফোল্ডারের ব্যাকগ্রাউন্ডে সেট করুন যে কোন ছবি
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আজ আপনাদের শিখাবো কিভাবে আপনার যে কোন ফোল্ডারের ব্যাকগ্রাউন্ডে যে কোন ছবি সেট করতে পারবেন। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন- ১। প্রথমে আপনার কম্পিউটারের নোটপ্যাড চালু করুন।
২। এবার নিচের কোডগুলো হুবহু লিখুন।
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
ICONAREA_IMAGE=AMIPIC.JPG
ICONAREA_TEXT=0X00800090
৩। এবার লেখাটিকে Desktop.ini নামে সেভ করুন (ঐ ফোল্ডারটির ভিতর যেটির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন।)
কোডটির ২য় লাইনে AMIPIC.JPG এর জায়গায় আপনার ছবিটির নাম (এক্সটেনশনসহ) দিয়ে দিন।
৪। ফাইলটির সাথে মূল ছবি যেটি আপনি ব্যাকগ্রাউন্ডে দিতে চাচ্ছেন সেটিও একই জায়গায় পেস্ট করুন।
অর্থাৎ মূল কথা হচ্ছে Desktop.ini ও নির্দিষ্ট ছবিটি একই জায়গায় অর্থাৎ ফোল্ডারের রুটে থাকতে হবে। এবার ফোল্ডারটি রিফ্রেশ করুন এবং দেখুন আপনার ফোল্ডারের ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে।
২। এবার নিচের কোডগুলো হুবহু লিখুন।
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
ICONAREA_IMAGE=AMIPIC.JPG
ICONAREA_TEXT=0X00800090
৩। এবার লেখাটিকে Desktop.ini নামে সেভ করুন (ঐ ফোল্ডারটির ভিতর যেটির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন।)
কোডটির ২য় লাইনে AMIPIC.JPG এর জায়গায় আপনার ছবিটির নাম (এক্সটেনশনসহ) দিয়ে দিন।
৪। ফাইলটির সাথে মূল ছবি যেটি আপনি ব্যাকগ্রাউন্ডে দিতে চাচ্ছেন সেটিও একই জায়গায় পেস্ট করুন।
অর্থাৎ মূল কথা হচ্ছে Desktop.ini ও নির্দিষ্ট ছবিটি একই জায়গায় অর্থাৎ ফোল্ডারের রুটে থাকতে হবে। এবার ফোল্ডারটি রিফ্রেশ করুন এবং দেখুন আপনার ফোল্ডারের ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে।
কোন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করুন রেজিষ্ট্রেশন করা ছাড়াই
লেবেলসমূহ:
হ্যাকিং
এখনকার বেশিরভাগ ওয়েব সাইটে ঢুকতে গেলেই রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়। কিন্তু এই রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া খুবই বিরক্তিকর এবং সময়সাপেক্ষ। যদি এমন হত যে কোন ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করার আগেই সেই ওয়েবসাইটের আইডি পাসওয়ার্ড পাওয়া যায়! তাহলে আপনি রেজিষ্ট্রেশন করা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারবেন সেই ওয়েবসাইটটি। এজন্য আজ আপনাদের দেব এমন একটি ওয়েব সাইটের ঠিকানা যেখান থেকে আপনি পেতে পারেন যে কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশের জন্য আইডি পাসওয়ার্ড। এজন্য আপনাকে যেতে হবে এই ঠিকানায়।
১। এবার One more step to access bugmenot.com নামক বক্সে ক্যাপটা এন্ট্রি করুন এবং Request Access বাটনে ক্লিক করুন।
২। এবার যে উইন্ডোটি আসবে এখানে ওয়েবসাইটির (যেটির লগিন আইডি পাসওয়ার্ড প্রয়োজন) সেটি দিয়ে Get logins বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই আপনি পেয়ে যাবেন আইডি পাসওয়ার্ড এর তালিকা।
১। এবার One more step to access bugmenot.com নামক বক্সে ক্যাপটা এন্ট্রি করুন এবং Request Access বাটনে ক্লিক করুন।
২। এবার যে উইন্ডোটি আসবে এখানে ওয়েবসাইটির (যেটির লগিন আইডি পাসওয়ার্ড প্রয়োজন) সেটি দিয়ে Get logins বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই আপনি পেয়ে যাবেন আইডি পাসওয়ার্ড এর তালিকা।
ইন্টারনেটেই আপনার বয়স মেপে নিন
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
বয়স পরিমাপ করার জন্য আমরা কত না যোগ বিয়োগ অঙ্ক কষি। কখনও এক্সাক্ট বয়স বের করতে করতে মাথার ঘাম পায়ে এসে পড়ে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন চাকুরীর বায়ো ডাটা তৈরি করার সময় আমাদের এক্সাক্ট বয়স উল্লেখ করতে হয়। তাই আজ আপনাদের দেব এমন একটি ওয়েব সাইটের ঠিকানা যেখান থেকে আপনি আপনার সঠিক বয়স (সময়সহ) জেনে নিতে পারবেন খুব সহজেই। ওয়েব সাইটটিতে যাওয়ার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। এবার যে ওয়েব পেইজটি আসবে সেখানে আপনার জন্ম তারিখ ঠিক করে দিন এবং Find your age বাটনে ক্লিক করুন। (চাইলে আপনি সময়সহ আপনার বয়স নির্ণয় করতে পারবেন। তবে তা ঐচ্ছিক।) তাহলেই আপনি আপনার এক্সাক্ট বয়স পেয়ে যাবেন।
তৈরি করুন একটি গুগল সার্চ ইঞ্জিন পেজ আপনার নাম দিয়ে
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আমরা ইন্টারনেটে প্রতিনিয়ত যে কোন কিছু সার্চ করার জন্য কোন না কোন সার্চ ইঞ্জিনের সহায়তা নিয়ে থাকি। এদের মধ্যে গুগল, ইয়াহু, বিং অন্যতম। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন নিঃসন্দেহে গুগল। কেমন হয় যদি এই জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের পেজে গুগলের নাম এর জায়গায় আপনার নাম থাকে! তাহলে নিশ্চয় খুব মজার হয়? তাই আজ আপনাদের শেখাবো কিভাবে নিজের নাম দিয়ে গুগলের মতো পেজ তৈরি করবেন তাও আবার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই। এজন্য যা করতে হবে-১। এজন্য প্রথমে এই লিঙ্কে যান।
২। এবার Enter your name বক্সে আপনার নাম লিখে দিন।
৩।এবার Select a logo style অংশ হতে যে কোন একটি স্টাইল সিলেক্ট করলেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার নাম সম্বলিত গুগল পেজ।
৪। এবার ব্রাউজারের এড্রেস বার হতে লিঙ্কটি কপি করে পৌঁছে দিন আপনার বন্ধুর কাছে। আপনার বন্ধু নিঃসন্দেহে চমকাবেই।
আমার গুগল পেজটি দেখুন।
২। এবার Enter your name বক্সে আপনার নাম লিখে দিন।
৩।এবার Select a logo style অংশ হতে যে কোন একটি স্টাইল সিলেক্ট করলেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার নাম সম্বলিত গুগল পেজ।
৪। এবার ব্রাউজারের এড্রেস বার হতে লিঙ্কটি কপি করে পৌঁছে দিন আপনার বন্ধুর কাছে। আপনার বন্ধু নিঃসন্দেহে চমকাবেই।
আমার গুগল পেজটি দেখুন।
ডাউনলোড করে নিন একটি দারুন ভিডিও প্লেয়ার (সব কাজের কাজী )
লেবেলসমূহ:
ডাউনলোড
আমরা দৈনন্দিন ভিডিও গান দেখার সময় বিভিন্ন টাইপের গান বিভিন্ন প্লেয়ার-এ শুনে থাকি। এর মধ্যে কয়েকটি জনপ্রিয় মিডিয়া প্লেয়ার হচ্ছে - উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার, মিডিয়া প্লেয়ার ক্লাসিক, গম প্লেয়ার, কেএম প্লেয়ার, জেট অডিও, রিয়ার প্লেয়ার, বিভিন্ন কোডেক ইত্যাদি। কিন্তু এই সমস্ত ভিডিও প্লেয়ারগুলোতে সকল সুবিধার ব্যবস্থা থাকে না। কোনটিতে কোডেকের অভাব, কোনটি একটি ভারী মেমোরী খরচ করে, কোনটির ভিডিও কোয়ালিটি ভাল নয় ইত্যাদি। এজন্য আমাদেরকে ইচ্ছা না থাকলেও কয়েকটি ভিডিও প্লেয়ার কম্পিউটানে ইন্সটল করে রাখতে হয়। এটি একটি ভীষণ ঝামেলাপূর্ণ কাজ। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমনই একটি ভিডিও প্লেয়ার যেটিকে আপনি এক কথায় সর্ব গুণে গুণান্বিত বলে সম্বোধন করতে পারবেন। প্লেয়ারটির নাম Splayer। এটি প্রায় সব ধরনের ভিডিও ফাইল চালাতে সক্ষম। এটি মেমোরীতে খুবই সামান্য পরিমাণ জায়গা দখল করে। এটি এমনই একটি প্লেয়ার যার বৈশিষ্টের বিবরণ কম কথায় দেওয়া যাবে না। তাই আজই ডাউনলোড করে ব্যবহার করুন। আমি নিশ্চিত, এই প্লেয়ারটি ব্যবহার করলে আর কোন ভিডিও প্লেয়ার আর আপনার ব্যবহার করতে হবে না।
Prefetcher Settings ঠিক করে উইন্ডোজের স্পিড বৃদ্ধি করুন
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
উইন্ডোজ এক্সপিকে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বকালের সর্বসেরা অপারেটিং সিস্টেম বলা হয়। কারণ এটিই মাইক্রোসফট এর সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম। পৃথিবীর অনেক পিসিতে এখনো এই ওএসটি দাপটের সাথে রাজত্ব করে চলেছে। সময়ের সাথে সাথে অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের মতো উইন্ডোজ এক্সপিও স্লো হয়ে পড়ে। তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব উইন্ডোজ এক্সপির গতি বৃদ্ধি করার ছোট্ট একটি কাজের টিপস্। এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন-
১। প্রথমে Win+R চেপে Regedit লিখে এন্টার চাপতে হবে।
২। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE >> SYSTEM >> CurrentControlSet >> Control >> Session Manager >> Memory Management >> PrefetchParameters >> EnablePrefetcher অংশে যাই।
৩। EnablePrefetcher এবার ভ্যালু হিসেবে ৩ (তিন) সেট করে রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
তাহলে আপনার উইন্ডোজ এক্সপির বুট টাইম ও বিভিন্ন এপ্লিকেশন লাঞ্চিং টাইম আরো দ্রুত হওয়া উচিত।
১। প্রথমে Win+R চেপে Regedit লিখে এন্টার চাপতে হবে।
২। এবার HKEY_LOCAL_MACHINE >> SYSTEM >> CurrentControlSet >> Control >> Session Manager >> Memory Management >> PrefetchParameters >> EnablePrefetcher অংশে যাই।
৩। EnablePrefetcher এবার ভ্যালু হিসেবে ৩ (তিন) সেট করে রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
তাহলে আপনার উইন্ডোজ এক্সপির বুট টাইম ও বিভিন্ন এপ্লিকেশন লাঞ্চিং টাইম আরো দ্রুত হওয়া উচিত।
Low disk Space মেসেজ বন্ধ করুন সহজেই
লেবেলসমূহ:
টিপস এন্ড ট্রিক্স
আমরা অনেকেই কোন পরিকল্পনা ছাড়াই হার্ড ডিস্কে তথ্য রাখি এলোমেলোভাবে। তাই হার্ড ডিক্স ভরে যেতে বেশি দেরি হয় না। যখনই হার্ড ডিস্ক এর কোন ড্রাইভ ভরে যায় তথনই উইন্ডোজ Low disk Space মেসেজটি দেখায়। যা খুবই বিরক্তিকর। তাই আসুন আজ আমরা কিভাবে এই Low disk Space মেসেজটিকে বন্ধ করতে পারি সেটা শিখি। এজন্য যা করতে হবে-
১। প্রথমে Win+R চেপে Regedit লিখে এন্টার চাপুন।
২। এবার HKEY_CURRENT_USER >> Software >> Microsoft >> Windows >> CurrentVersion >> Policies >> Explorer এ যাই।
৩। এবার সেখানে NoLowDiskSpaceChecks নামে কোন ডিওয়ার্ড ভ্যালু আছে কিনা দেখতে হবে। যদি না থাকে তাহলে খালি অংশে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে NoLowDiskSpaceChecks নামে একটি ডিওয়ার্ড ভ্যালু তৈরি করে নিতে হবে।
৪। এবার ডিওয়ার্ড ভ্যালুটির উপর ডাবল ক্লিক করে মাণ ১ (এক) দিয়ে দিতে হবে।
৫। এবার রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এরপর থেকে Low disk Space মেসেজটি আর আপনাকে ডিস্টার্ব করবে না।
১। প্রথমে Win+R চেপে Regedit লিখে এন্টার চাপুন।
২। এবার HKEY_CURRENT_USER >> Software >> Microsoft >> Windows >> CurrentVersion >> Policies >> Explorer এ যাই।
৩। এবার সেখানে NoLowDiskSpaceChecks নামে কোন ডিওয়ার্ড ভ্যালু আছে কিনা দেখতে হবে। যদি না থাকে তাহলে খালি অংশে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে NoLowDiskSpaceChecks নামে একটি ডিওয়ার্ড ভ্যালু তৈরি করে নিতে হবে।
৪। এবার ডিওয়ার্ড ভ্যালুটির উপর ডাবল ক্লিক করে মাণ ১ (এক) দিয়ে দিতে হবে।
৫। এবার রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এরপর থেকে Low disk Space মেসেজটি আর আপনাকে ডিস্টার্ব করবে না।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)